সাজিয়া আক্তার: [২] রবিবার এক ভিডিও বার্তায় এই আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনাদের প্রতি অনুরোধ আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হোন। সবাই ঘরে থাকুন, অন্যকে ঘরে থাকার পরামর্শ দিন। আমি নিজেও আপনাদের মতোই ঘরেই আছি। চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। সামর্থ অনুযায়ী দরিদ্রদের সহায়তা করুন। কালের কন্ঠ
[৩] তিনি বলেন, এই দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়েছেন। প্রয়োজনীয় নির্দেশনাও দিয়েছেন। সামর্থের সবটুকু দিয়েই এই দুর্যোগ মোকাবেলার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যুগান্তর
[৪] সারা বিশ্ব গভীর এক সংকট এবং বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের চিকিৎসকবৃন্দ, নার্সসহ অন্য কর্মকর্তারা এই দুর্যোগ মোকাবিলায় অসীম সাহসের সাথে দায়িত্ব পালন কর যাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের কোনো ওষুধ নেই। পরিত্রাণের একমাত্র উপায়—ভাইরাসের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ব্রেকডাউন করা। সেজন্য আমাদের সকলের প্রয়োজন ঘরে থাকা। অন্যের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকা। পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে। একে অন্যকে দূরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।’ রাইজিংবিডি
[৫] হানিফ বলেন, আপনারা জানেন যে, আজ সারা বিশ্ব গভীর এক সংকট এবং বিপর্যয়ের মুখে। গোটা মানবজাতি আতঙ্কগ্রস্ত, মানবজীবন আজ বিপন্ন। করোনাভাইরাস নামক এই ভাইরাসের আক্রমণে ইতোমধ্যে বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রতিদিন মৃত্যুর মিছিল লম্বা হচ্ছে। কালের কন্ঠ
[৬] তিনি বলেন, করোনাভাইরাস ১৪ দিন পর্যন্ত এক দেহ থেকে আরেক দেহে সংক্রমণ করার ক্ষমতা রাখে। একই ব্যক্তি একাধিকবার আক্রান্ত হতে পারে। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের কোনো ওষুধ নেই। পরিত্রাণের একমাত্র উপায় ও ভাইরাসের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ব্রেকডাউন করা। যুগান্তর
[৭] হানিফ বলেন, আমি বা আপনি আমরা কেউ নিশ্চিত নই যে, আমরা করোনাভাইরাস মুক্ত। সে কারণেই আমাদের এই মুহূর্তে করণীয় একটাই, সেটা হচ্ছে ঘরে থাকা। সেই সঙ্গে অন্যের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকা। কালের কন্ঠ
আপনার মতামত লিখুন :