আক্তারুজ্জামান : [২] ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়ায়। ২১ দিনের লকডউন ঘোষণা করায় চেন্নাই থেকে নিজেদের বাড়িতে এসেছিলেন ওই শ্রমিকরা। বাড়িতে সেরকম জায়গা না থাকায় আপাতত গাছেই বসবাস করবেন সাত শ্রমিক। গাছের ডালের সঙ্গে কাপড় বেঁধে তৈরি হয়েছে আস্তানা। এনডিটিভি বাংলা
[২] করোনা সংক্রমণ এড়াতে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অন্য রাজ্য থেকে কেউ ফিরলে তাদের কোয়ারান্টাইনে থাকার কথা জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু বাড়িতে কোনও আলাদা ঘর নেই। তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তারা বেছে নিয়েছেন গাছকে! হ্যাঁ, আপাতত গাছেই আশ্রয় নিয়েছেন তারা। সেখানেই থাকবেন ১৪ দিন! এবিপি লাইভ
[৩] শ্রমিকদের অন্যতম বিজয় সিংহ লায়া বলছেন, আমরা চেন্নাই থেকে এসেছিলাম। গাড়িতে করে বহরমপুর হয়ে এসেছি। আমরা সুস্থই আছি। কিন্তু চিকিৎসকরা বলে দিয়েছেন আগামী ১৪ দিন কোয়ারান্টাইনে থাকতে এবং সকলের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখতে। কিন্তু আমাদের বাড়িতে এমন কোনও আলাদা ঘর নেই। তাই আমরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলাম এখানে থাকার।
[৪] তিনি আরও বলছেন, আমরা আমাদের মতো আছি। সমস্ত নিয়ম মেনেই থাকব। সকালে আমাদের খাবার দিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দুপুর ও রাতেও ভাত দিয়ে যাচ্ছে। জলের অভাব নেই। এখানে আমাদের কাছে স্টোভ রয়েছে, যাতে জল ফুটিয়ে খেতে পারি বা প্রয়োজনে রান্নাও করতে পারি। আনন্দবাজার
[৫] শনিবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে আবার দুজনের দেহে করোনা সংক্রমণের খবর মিলেছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের খবর অনুযায়ী রাজ্যে এখন মোট সংক্রমিত ১৭। কলকাতা ২৪