শাহীন খন্দকার: [২] রোববার দুপুর আড়াইটাই এসব পণ্য ঢাকায় পৌঁছবে বলে জানিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস। আপাতত এসব পণ্য চালানের প্রস্তুতি চলছে বলে শনিবার জানানো হয়। এর আগে শুক্রবার জ্যাক মা'র পাঠানো করোনাভাইরাস টেস্টের ৩০ হাজার কিট পায় বাংলাদেশ। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বাংলাদেশকে এসব কিট উপহার হিসেবে পাঠন চীনের এই ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। জাগোনিউজ
[৩] বাংলাদেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ার পরে নিজের ভেরিফাইড টুইটার একাউন্টে জ্যাক মা বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশে মাস্ক, টেস্ট কিট আর নিরাপত্তা পোশাক অনুদান দেয়ার ঘোষণা দেন। জ্যাক মা লেখেন, তারা ১৮ লাখ মাস্ক, দুই লাখ ১০ হাজার টেস্ট কিট, ৩৬ হাজার নিরাপত্তামূলক পোশাক দেব। সেই সঙ্গে ভেন্টিলেটর এবং থার্মোমিটারও দেয়া হবে। সারা বাংলা
[৪] বাংলাদেশের পাশাপাশি এসব সরঞ্জাম পাবে আফগানিস্তান, কম্বোডিয়া, লাওস, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। অনলাইনভিত্তিক খুচরা পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান চীনভিত্তিক আলিবাবা। ‘আলিবাবা’কে চীনের ই-বে বলে গণ্য করা হয়। সব কিছুই বিক্রি হয় তাদের ইন্টারনেট সাইটে। এর বাজারমূল্য এখন ৪০ হাজার কোটি ডলার।
[৫] এর আগে বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) বিকালে চীন সরকারের পক্ষ থেকে করোনা ভাইরাস শনাক্তের জন্য ১০ হাজার করোনা শনাক্তকরণ কিট, প্রথম সারির চিকিৎসকদের জন্য ১০ হাজার পিপিই এবং এক হাজার থার্মোমিটার পাঠিয়েছে। বিশেষ বিমানে আসা এসব সরঞ্জামের বক্সের গায়ে লেখা ছিল ‘ভালোবাসার নৌকা পাহাড় বাইয়া চলে।’করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি সৃষ্টির পর প্রথম দফায় দুই হাজার কিট ও চিকিৎসা সামগ্রী দিয়েছিল চীন। সব মিলিয়ে চীন থেকে প্রায় ৪২ হাজার কিট এসেছে। অধিকার
আপনার মতামত লিখুন :