সোহাগ হাসান জয়, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: [২] শনিবার দুপুরে সরজমিনে ২৫০ শর্য্যা হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে মাত্র ১৮ জন রোগী।
[৩] হাসপতাল কর্তৃর্পক্ষের পক্ষ থেকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য ১০টি আইসোলেশন বেড তৈরী রাখলেও কেউ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা নিশ্চিত হতে পরীক্ষার জন্য সনাক্তকরণ কীট এখন পর্যন্ত হাসপাতালে পৌঁছেনি।
[৪] হাসপাতালের আউটডোর এবং ইনডোরে কর্মরত চিকিৎসক ও নার্সদের করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষার কোনো পিপিই না থাকলেও চিকিৎসক ও নার্সরা স্ব-স্ব উদ্যোগে জীবনের রিস্ক নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
[৫] মেডিসিন ওয়ার্ডের সিনিয়র নার্স মমতাজ সিদ্দিক বলেন, এখানে ২৯ বেড থাকলেও করোনা আতঙ্কে সব রোগী ছাত্রপত্র নিয়ে বাড়ী চলে গেছে। এই ওয়ার্ডে মাত্র ১জন রোগী আছে।
[৬] শিশু ওয়ার্ডের সিনিয়র নার্স ইশরাত জাহান বলেন, এই ওয়ার্ডে সব সময় ৪০/৫০ জন রোগী থাকে। কিন্তু করোনা আতঙ্ক সব চলে গেছে। মাত্র ৪জন রোগী আছে। গাইনী ওয়ার্ডে ১১জন ও সিসিইতে ২জন ভর্তি আছে।
[৭] হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. রঞ্জন কুমার দত্ত জানান, গত কয়েক দিন মানুষ আতঙ্কে হাসপাতালের আউটডোরে ভিড় করলেও ভয়ে কেউ হাসপাতালে ভর্তি হননি। ফলে হাসপাতালের সব ওয়ার্ডগুলোই বর্তমানে খালি হয়ে গেছে। চিকিৎসকদের করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষায় ১০০ সেট সরঞ্জাম হাসপাতালে পৌছেছেন বলে তিনি জানান। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :