শিরোনাম
◈ ‘আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের’ বিরুদ্ধে মামলা না থাকলেও গ্রেপ্তারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ◈ হাদির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন, শুটার পালানোয় নেপথ্যের কুশীলবদের গ্রেপ্তারে গুরুত্ব দিচ্ছে পুলিশ ◈ আগামী বছরের অমর একুশে বইমেলা শুরু ২০ ফেব্রুয়ারি ◈ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট ◈ হাসনাত কি সরকারের অংশ? ভারতের প্রতিক্রিয়ায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রশ্ন (ভিডিও) ◈ মুস্তাফিজকে আইপিএলের মাঝপথে ‌দে‌শে ফিরতে হবে, খেল‌বেন নিউ‌জিল‌্যান্ড সি‌রিজ ◈ বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে যে বার্তা দিল ভারত ◈ ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা ◈ পুরান ঢাকায় ভয়াবহ আগুন ◈ বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব

প্রকাশিত : ২৮ মার্চ, ২০২০, ০৪:০৯ সকাল
আপডেট : ২৮ মার্চ, ২০২০, ০৪:০৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পদ্মাসেতুর ২৭তম স্প্যান বসেছে, দৃশ্যমান ৪ হাজার ৫০ মিটার

ডেস্ক রিপোর্ট : [২] শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে  ২৭তম স্প্যান বসানোর মাধ্যমে দৃশ্যমান হলো পদ্মাসেতুর চার হাজার ৫০ মিটার। শনিবার সকাল ৯টা ২৩ মিনিটে ২৭ ও ২৮ পিলারের উপর স্প্যানটি বসানো হয়। ২৬তম স্প্যান বসানোর ১০ দিনের মাথায় এটি বসানো হলো।  বাংলা নিউজ

[৩] করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীদের চেষ্টায় স্প্যানটি বসানো সম্ভব হয়। ১৪টি স্প্যান বসালেই সেতুর  বাকি ২.১ কিলোমিটার দৃশ্যমান হবে বরে জানিয়েছেন মূল সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আবদুল কাদের।

[৫] এর আগে শুক্রবার (২৭ মার্চ) সকালে মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ভাসমান ক্রেন দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় স্প্যানটিকে। আবহাওয়া ও কারিগরি কোনো জটিলতা দেখা না দেওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যেই স্প্যানটি স্থাপন করা সম্ভব হয়।

[৬] প্রকৌশল সূত্রে জানা গেছে, পদ্মাসেতুতে বসানোর জন্য স্প্যান প্রস্তুত আছে পাঁচটি। এপ্রিল মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে আরো দুইটি স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা আছে প্রকৌশলীদের। সারাদেশে করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যে কাজের গতিতে প্রভাব পড়েছে। দেশি শ্রমিকের বড় একটি অংশ ছুটি নিয়েছে।

[৭] ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো।

[৮] ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মাসেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।

সম্পাদানা : সিরাজুল ইসলাম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়