শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ২৮ মার্চ, ২০২০, ০৪:০৯ সকাল
আপডেট : ২৮ মার্চ, ২০২০, ০৪:০৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পদ্মাসেতুর ২৭তম স্প্যান বসেছে, দৃশ্যমান ৪ হাজার ৫০ মিটার

ডেস্ক রিপোর্ট : [২] শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে  ২৭তম স্প্যান বসানোর মাধ্যমে দৃশ্যমান হলো পদ্মাসেতুর চার হাজার ৫০ মিটার। শনিবার সকাল ৯টা ২৩ মিনিটে ২৭ ও ২৮ পিলারের উপর স্প্যানটি বসানো হয়। ২৬তম স্প্যান বসানোর ১০ দিনের মাথায় এটি বসানো হলো।  বাংলা নিউজ

[৩] করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীদের চেষ্টায় স্প্যানটি বসানো সম্ভব হয়। ১৪টি স্প্যান বসালেই সেতুর  বাকি ২.১ কিলোমিটার দৃশ্যমান হবে বরে জানিয়েছেন মূল সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আবদুল কাদের।

[৫] এর আগে শুক্রবার (২৭ মার্চ) সকালে মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ভাসমান ক্রেন দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় স্প্যানটিকে। আবহাওয়া ও কারিগরি কোনো জটিলতা দেখা না দেওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যেই স্প্যানটি স্থাপন করা সম্ভব হয়।

[৬] প্রকৌশল সূত্রে জানা গেছে, পদ্মাসেতুতে বসানোর জন্য স্প্যান প্রস্তুত আছে পাঁচটি। এপ্রিল মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে আরো দুইটি স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা আছে প্রকৌশলীদের। সারাদেশে করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যে কাজের গতিতে প্রভাব পড়েছে। দেশি শ্রমিকের বড় একটি অংশ ছুটি নিয়েছে।

[৭] ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো।

[৮] ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মাসেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।

সম্পাদানা : সিরাজুল ইসলাম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়