আমান উল্লাহ :[২] চলতি মাসের ২০ দিনে আকাশ পথে কক্সবাজারের এসেছেন এসব বিদেশি নাগরিক। তারা এখন রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ কক্সবাজারের লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
[৩] এদের মধ্যে কেউ সম্প্রতি বিদেশ ফেরত কিনা তার কোনো তথ্য নেই বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষের। যার ফলে ক্যাম্পসহ পুরো জেলা চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।, হোম কোয়ারেন্টাইনে না থেকে এসব বিদেশিরা কাজ করছেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে, ঘুরছেন কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায়।
[৪] আইএসসিজে মুখপাত্র সৈকত বিশ্বাস বলছেন, আমরা নিরুৎসাহিত করছি যে, যদি খুব বেশি প্রয়োজন না হয়, তবে আসারই দরকার নেই।
[৫] এনজিও ফোরাম কো-চেয়ারম্যান আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা এখানে আছে, একজনের হলে তাহলে এটা ছড়িয়ে যাবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের জন্য বর্তমানে কক্সবাজারে অবস্থান করছেন প্রায় দেড় হাজারের বেশি বিদেশি নাগরিক।
[৬] এদিকে কেউ তথ্য গোপন করে কক্সবাজারে অবস্থান করলে সেটি জানা কঠিন হবে বলে জানালেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার।
[৭] শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, গোপনে যদি কেউ চুরি করে আসে, তাহলে মেশিনে ধরা না পড়লে তো আমরা বুঝবো না। কারো তো কোনো সিল নেই। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান