শরীফ শাওন : [২] তিনি জানান, গতকাল বিকাল ৫টা পর্যন্ত ৮৪৩টি পোশাক কারখানা থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। তথ্যমতে, পোশাক খাতে এ পর্যন্ত ৬৯ কোটি ৭৪ লাখ ৭০ হাজার সংখ্যক মালের চাহিদা বাতিল হয়েছে। এসময় বায়ারদের অনেকেই স্থায়ীভাবে কাজের আদেশ বাতিল করেন। তবে কিছুসংখ্যক বায়ার করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসা পর্যন্ত স্থগিত করার আদেশ দেন।
[৩] এ বিষয়ে রুবানা হক বলেন, অস্থায়ীভাবে চাহিদা বাতিল করলেও আশা থাকে। তবে স্থায়ী বাতিল, কারখানা মালিক ও শ্রমিকদের জন্য ভয়াবহ। কাজের চাহিদা বাতিল হওয়ায় এ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রায় ১৪ লাখ ৮০ হাজার কর্মী।
[৪] বৈশ্বিক করোনা প্রভাবের কারণে কাজ না থাকায় নিজ নিজ সিদ্ধান্তে কারখানাগুলো বন্ধ করা হয়। এ বিষয়ে সংগঠন থেকে জানানো হয়, মালিকরা নিজ ইচ্ছায় কারখানা বন্ধ করতে পারেন। অথবা সরকারের নির্দেশে তা বন্ধ হতে পারে। এ বিষয়ে বিজিএমইএ কোন সিদ্ধান্ত দেয়ার অধিকার রাখে না।
[৫] সংগঠনটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ ইব্রাহিম জানান, কারখানা মালিকরা নিজ ইচ্ছায় কারখানা বন্ধ করতে পারেন। তবে শ্রম আইনের প্রতিটি বিষয় পরিপালন করে কারখানা বন্ধ করতে হবে। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :