তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘পানি ও জলবায়ু পরিবর্তন’। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়
[৩] এই দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
[৪] রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ টেকসই পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
[৫] তিনি বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তনের অনিবার্য পরিণতি হিসেবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রকোপ ক্রমশ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে ক্রমবর্ধমান পানির চাহিদা যেন কোনোভাবেই পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাহত না করে, সেদিকে আমাদের দৃষ্টি রাখতে হবে।
[৬] আমি প্রত্যাশা করি টেকসই পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ সক্ষম হবে।
[৭] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পানি সম্পদ দক্ষতার সঙ্গে আহরণ এবং এর ফলপ্রসূ ব্যবহারের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে আমাদেরকে পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। ইটিভি
[৮] উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও’তে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। সেখানে পানি সম্পদের জন্য একটি বিশেষ দিন ঘোষণার দাবি তোলা হয়।
[৯] এরপর গৃহীত প্রস্তাব অনুযায়ী প্রতিবছর ১৯৯৩ সালের ২২ মার্চ প্রথম বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। তার পর থেকে এই দিবস পালনের গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রথম আলো