মাজহারুল ইসলাম : [২] ২১ জানুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন পথে ওইসব ব্যক্তিরা দেশে ফিরেছেন। পূর্ণাঙ্গ ঠিকানাসহ ওইসব ব্যক্তিদের নামের তালিকা ইতোমধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) কাছে পাঠানো হয়েছে। যুগান্তর
[৩] ডিসিদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ জনপ্রতিনিধিদের তা অবহিত করতে হবে। তাতে ওইসব ব্যক্তিদের সার্বক্ষণিক নিজ বাড়িতে অবস্থান নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
[৪] জানা যায়, বিভাগীয় ও জেলা শহরে হোম, প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনে রাখা মানুষের জন্য নগদ টাকা, জিআর চাল ও শুকনা খাবার চেয়েছেন বিভিন্ন জেলার ডিসিরা।
[৫] দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ডিসিদের ওই চিঠিতে করোনা আইসোলেশন সেন্টারের আসবাবপত্র, চিকিৎসকদের পোশাক, মেডিসিন ও রোগীর আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের অভাবের কথা বলা হয়েছে।
[৬] জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ ইউসুফ হারুন গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, বিদেশ ফেরত ব্যক্তিকে করোনাভাইরাসজনিত কারণে ‘হোম কোয়ারেন্টাইন’ এ থাকতে বলা হলেও, কেউ কেউ ওই নির্দেশনা অমান্য করে শ্বশুরবাড়িসহ নানান জায়গায় ঘোরাফেরা করছেন।
[৬] জানা যায়, এ পর্যন্ত ৬ লাখ ২৪ হাজার ৭৪৩ জন বিদেশ থেকে দেশে ফিরেছেন। এদের মধ্যে ৩ লাখ ৯ হাজার ১৩৮ জন ৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমে, ৩ লাখ ৬২১ জন স্থলপথে, ৭ হাজার ৯৫৫ জন সমুদ্রপথে এবং ৭ হাজার ২৯ জন রেলপথে দেশে এসেছেন।
আপনার মতামত লিখুন :