সালেহ্ বিপ্লব : [২] রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস জানান, ভোটের দিনক্ষণ ঠিক করতে সোমবার অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করতে ১৫ দিন পর আমরা আবার বৈঠক করবো। রাজ্যের ১১৯টি পৌরসভার মধ্যে ১০৭টিতে এবার নির্বাচন হওয়ার কথা। এনডিটিভি, আনন্দবাজার
[৩] রাজ্যে আর এক বছর পরেই বিধানসভা নির্বাচন। তাই পৌরসভা নির্বাচনকে অ্যাসিড টেস্ট বলে মনে করছে তৃণমূল ও বিজেপি, দুপক্ষই। নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার জন্য রবিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন জানায় তৃণমূল কংগ্রেস, সেই দাবিতে সমর্থন জানিয়েছে বিরোধীপক্ষও।
[৪] জানা গেছে, ১২ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিলের মধ্যে ভোট করার টার্গেট ছিলো নির্বাচন কমিশনের। এ বিষয়ে তৃণমূল নেতা তাপস রায় বলেন, আমরা রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছি, এই পরিস্থিতিতে প্রচার বা ভোট কোনোটাই করা যাবে না। এটা খুব ঝুঁকির হবে।
[৫] পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, নির্বাচন স্থগিত করা হলে আমাদের কোনও সমস্যা নেই। তবে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার আগে, আবার সব দলের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।
[৬] এদিকে, এই এপ্রিলে নির্বাচন করতে না পারলে রমজান ও ঈদের কারণে নির্বাচন করতে হবে জুন মাসে। ততোদিনে কলকাতা সিটি কর্পোরেশনসহ বেশির ভাগ পৌরসভার মেয়াদ ফুরিয়ে যাবে। তাই সে সব পৌরসভায় প্রশাসক নিয়োগ করতে হবে, এ বিষয়টি ভাবাচ্ছে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে।