আসিফ কাজল : [২] আন্দোলনকারীরা জানান, গত ৬ বছর ধরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ ছিলো। এ কারণে ২০১৮ সালে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ পরীক্ষার্থী অংশ নেন।
[৩] এর মধ্যে ৫৫ হাজার ২৯৫ জন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ১৮ হাজার ১৪৭ জন চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হন। মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরে প্রায় ৩৭ হাজার ১৪৮ জন নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হন।
[৪] তারা আরও জানান, ২০১০, ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে প্যানেল গঠন করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হলেও ২০১৮ সালের নিয়োগ কার্যক্রমে প্যানেল গঠনের জন্য এখনও পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ কার্যকরী কোনো প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
[৫] কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মাসুদ পারভেজ বলেন, সারাদেশে ৩০ হাজারের বেশি সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে অথচ আমরা ৩৭ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় পাস করলেও তাদের প্যানেলভুক্ত করে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না।
[৬] মঙ্গলবার প্রেসক্লাবের সামনে ৬১টি জেলার ব্যানারে তারা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও