লাইজুল ইসলাম : [২] হঠাৎ করে চালের দাম যদি আরো বেড়ে যায় অবাক হতে না করলেন কারওয়ান বাজারের চঁদপুর রাইস এজেন্সীর মালিক মো বাচ্চু মিয়া।
[৩] বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে যদি এতটাই বাড়তে পারে তবে আরো বাড়লে সমস্যাতো নাই। সবাইতো কিনছেন, খাচ্ছেন।
[৪] সরকারের পক্ষ থেকে কিছুই করছে না। মিল ও আড়ৎদাররা যেভাবে বিক্রি করছে সেভাবেই কিনতে বাদ্ধ আমরা। ব্যবসাতো চালিয়ে রাখতে হবে।
[৫] রনি রাইস এজেন্সীর মালিক জনি বলেন, সব ধরনের চালের দামই বেড়েছে। তবে শুধু মিনিকেটেই বেশি। তার মধ্যে রশীদ মিনিকেট সব থেকে বেশি দাম বাড়তি।
[৬] ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব ধরণের চালের দাম আরো বাড়বে। আর এর পেছনে মিল মালিক ও আড়ৎদারদের হাত রয়েছে। সরাকারও এসবে ইন্ধন দিচ্ছে। না হয় এতটা সাহস পেতো না ব্যবসায়ীরা।
[৭] সকালে কারওয়ান বাজারে সজীব হোসেন নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয় চালের বাজারের অবস্থা নিয়ে। তিনি বলেন, চাল খাওয়া বাদ দিতে হবে। শুধ সবজি মাছ ও মুরগি দিয়ে আমরা জীবন চালাবো।
[৮] এসময় গৃহিনী ফাহিমা রেগে ক্ষিপ্ত হয়ে বলতে থাকেন, সব কিছুর দাম বাড়িয়ে চলেছে ব্যবসায়ীরা। সাধারণের দিকে কারো কোনো নজড় নেই। সরকার চাইলেই এসব নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।