মিনহাজুল আবেদীন: [২]সোমবার বিবিসি বাংলার পরিক্রমা অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিক ও ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল একথা বলেন।
[৩]বুলবুল বলেন, দেশে দিনে দিনে প্রিন্ট এবং খবরের কাগজের পাঠক এবং বিজ্ঞাপন কমে যাচ্ছে, এ বিষয়ের প্রতি মিডিয়ার মালিকপক্ষদেরকে একটু নজরদারি ও বিকল্প সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
[৪]তিনি বলেন, ডিজিটাল সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে ভুয়া বা প্রচারণাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, নতুন পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়াতে বিভিন্ন ধরণের বৈষম্যের শিকার হচ্ছে সাংবাদিকরা।
[৫]তিনি আরও বলেন, বর্তমান ইউনিভার্সিটিগুলোতে যে শিক্ষা দেয়া হয়। তা অনেক পুরাতন সেজন্য যারা উচ্চশিক্ষা নিয়ে বের হচ্ছে তারাও আধুনিক সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে সক্ষম হচ্ছে না। মূলত যারা বিনিয়োগ করছে তারা ভবিষ্যত বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তা করছে না, বরং সেটাকে ঝুঁকি হিসাবে মনে করছে। বর্তমান প্রক্রিয়াকে নিয়েই বেশি ব্যস্ত রয়েছে। তবে দ্রুত এর সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
[৬]অনুষ্ঠানে ডেইলি স্টারের উপ সম্পাদক আশা মেহরিন আমিন বলেন, স্যোসাল মিডিয়ায় কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা চালু নেই, যার ফলে নিজেদের মতো করে রংচং মাখিয়ে যার যা ইচ্ছা, সেভাবে নিউজ করে ছেড়ে দিচ্ছে। সুতরাং মানুষ যে কোনো ভুয়া নিউজ পড়ে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত হচ্ছে। তবে এটার কোনো সংশোধন হচ্ছে না। বরং কিছু মহল ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে মানুষের মনে বিশ্বাস নষ্ট করে দিচ্ছে। তিনি বলেন, এটা সাংবাদিকদের জন্য বড় একটা হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে মূলধারার গণমাধ্যমগুলোকে খবরের বস্তুনিষ্ঠতার পাশাপাশি ভুয়া খবর সনাক্তেও কাজ করতে হবে। সম্পাদনা: রাশিদ
#
আপনার মতামত লিখুন :