শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:৫৬ দুপুর
আপডেট : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:৫৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আফগানিস্তানে মন্দির ও গুরুদুয়ারা পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে, বরাদ্দ সাড়ে ৬ লাখ মার্কিন ডলার

সিরাজুল ইসলাম : দুই দশক আগে দেশটিতে চরমপন্থিরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে। এরপর পর্যায়েক্রমে অন্য ধর্মের উপাসানালয়গুলো ভেঙ্গে ফেলা হয়। ইয়ন

বর্তমান সরকার ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে হিন্দুদের মন্দির এবং শিখদের গুরুদুয়ারা নির্মাণের ঘোষণা দেন।

আফগানিস্তানের বার্ষিক বাজেট ৫.৫ বিলিয়ন ডলার। সেখানে সাড়ে ৬ লাখ ডলার শোভন বলে জানিয়েছে দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়। স্থানীয় প্রধান কিংবা স্বচ্ছ ইমেজের নেতার পরামর্শ নিয়ে এ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো নির্মাণ করা হবে।

মুসলিম ছাড়া অন্য ধর্মের লোকদের অনেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান দেশটিতে নেই। দেশটিতে এখন ১০টির মতো গুরুদুয়ারা রয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগের অবস্থান রাজধানী কাবুলে।

নাঙ্গরহর, পাকটিয়া ও গজনী প্রদেশে শত বছরের পুরনো মন্দির রয়েছে। ধর্মীয় বৈষম্যের কারণে দেশটি ছেড়ে গেছেন বহু সংখ্যালঘু।

দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমের তথ্য ১৯৮০ সালে সেখানে দুই লাখ ২০ হাজার শিখ ও হিন্দু ছিলো। ১৯৯০ সালে ওই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১৫ হাজারে। সে সময় ক্ষমতায় ছিলো মুজাহিদিন। মাত্র এক দশকে দুই লাখের মতো হিন্দু ও শিখ দেশ ছেড়েছেন সরকারে অবহেলার কারণে। সেখানে আদম শুমারির তথ্য নেই। তবে টেলিভিশনের তথ্যে বলা হয়েছে, ৯৯ শতাংশ হিন্দু ও শিখ আফগানিস্তান ছেড়ে গেছে। যদি প্রশ্ন করা হয়, দেশটিতে কতজন হিন্দু ও শিখ রয়েছেন। কয়েকজন সাংবাদিক উত্তর দেবেন মাত্র এক হাজার ৫০০ জন রয়েছেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়