মিনহাজুল আবেদীন : যে কোনও সময় প্রাণ যেতে পারে জেনেও কিছু মানুষ রাতারাতি বড় লোক হওয়ার আশায়, সীমান্তে চোরকারবারির মতো অপরাধ প্রবণতার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। রোববার ডিবিসি টিভিতে নওগাঁর পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান মিয়া এ কথা বলেন।
আবদুল মান্নান মিয়া বলেন, সীমান্তের বেশির ভাগ মানুষ অপরাধের সাথে যুক্ত হওয়ার, মূল কারণ তারা অল্প প্ররিশ্রম করে বেশি টাকা উপার্জন করতে চায়। ফলে তারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে পড়ছে।
তিনি আরও বলেন, অপরাধ দমনে এটা থেকে নিজেকে দ্রুত বের হয়ে আসতে হবে। আমরা সচেতন করার পাশাপাশি, মূলহোতাকে সনাক্ত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্তা করছি এবং নিতান্ত গরিব মানুষকে সাহায্যের ব্যবস্থা করছি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সনাকের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রেজা বলেন, সচেতনতার অভাব এবং দারিদ্রতার কষাঘাতে পড়ে মানুষ, অপরাধ করলেও এর জন্য শাস্তিতো মৃত্যুদন্ড না। তবে বিজিপি এবং বিএসএফ বৈঠক করে কোনও সমাধান হয় না; তারপরেও মানুষ হত্যা বন্ধ হচ্ছে না।
সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল বলেন, সীমান্তে যেতে হলে, বৈধভাবে যেতে হবে, বৈধকাজে যেতে হবে। সরকারি নিয়ম-কানুন মানলে এই হত্যা কমে যাবে। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :