শিরোনাম
◈ রাজনী‌তির ময়দা‌নে আ‌লোচনা তু‌ঙ্গে, বাংলাদেশে সেফ এক্সিট কারা নিয়েছিলেন? ◈ বিমান নিরাপত্তায় বাংলাদেশে ঐতিহাসিক অগ্রগতি, নিন্দা থেকে প্রশংসায় বাংলাদেশ ◈ রোনালদোর রেকর্ড, হা‌ঙ্গে‌রির স‌ঙ্গে ড্র করায় বিশ্বকা‌পে ওঠার অপেক্ষা বাড়ল পর্তুগালের ◈ রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি : প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক ◈ সবার আগে ইউ‌রোপ থে‌কে ২০২৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ◈ হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর মিরাজ : ইচ্ছা করে কেউ খারাপ খেলে না, আমরা এতটা খারাপ দল না ◈ বিশ্বকাপের আগে জাপানের কাছে হারলো ব্রাজিল  ◈ সিঙ্গাপুরের কাছে হে‌রে গে‌লো ভারত, এশিয়ান কাপে যোগ্যতা অর্জনের পথ আরও কঠিন হল সুনীলদের ◈ জুলাই সনদ চূড়ান্ত, যেসব বিষয়ে একমত বা ভিন্নমত রাজনৈতিক দলগুলোর ◈ মাতৃত্বকালীন ভাতা: অনলাইনে আবেদন পদ্ধতি ও শর্তাবলি

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৫৬ সকাল
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৫৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৭ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার নারী

বাংলা ট্রিবিউন : তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ভেঙে পড়া ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৭ ঘণ্টা পর মিলেছে প্রাণের সন্ধান। শনিবার দেশটির পূর্বাঞ্চলে ভুমিকম্পে ধসে পড়া বাড়ির ধ্বংসাবশেষ থেকে এক নারীকে উদ্ধার করে উদ্ধারকারীরা। তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

২৪ জানুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় পূর্বাঞ্চলীয় ইলাজিগ প্রদেশে ১৫ সেকেন্ডের এ কম্পনটি আঘাত হানে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। ভূমিকম্পের পর দফায় দফায় আফটার শক ঘটেছে। রিখটার স্কেলে এগুলোর মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ থেকে ৫ দশমিক ৫ পর্যন্ত। এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পে ২২ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে।

উদ্ধারকৃত ওই নারীর নাম আজিজি। এছাড়া ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তূপের নিচে ১২ ঘণ্টা আটকা থাকার পর উদ্ধার করা হয়েছে এক গর্ভবতী নারীকেও। এখন পর্যন্ত মোট ৩৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে বলে জানিয়েছেন তুরস্তের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেইমান সোয়লু।

দেশটিতে এখনও উদ্ধার অভিযান চলছে। আরব ও ইউরেশীয় প্লেটের ওপর অবস্থিত তুরস্ককে ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ আগস্ট ৩৭ সেকেন্ডের এক ভূমিকম্পে দেশটিতে ১৭ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। আহত হন আরও ৪৩ হাজারেরও বেশি মানুষ। তুরস্কের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় মারমারা অঞ্চলে কম্পনটি আঘাত হেনেছিল। এর তিন মাসের মাথায় ১৯৯৯ সালের ১২ নভেম্বর ডিজসে প্রদেশে ৭ মাত্রার আরেকটি কম্পন আঘাত হানে। এতে ৮৪৫ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন আরও প্রায় ৫ হাজার মানুষ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়