শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:৪৭ দুপুর
আপডেট : ২৩ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:৪৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিটি নির্বাচনে ফেসবুকসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ানোর আশঙ্কা

মাজহারুল ইসলাম : ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ থাকলেও ভার্চুয়াল জগতে গুজব ছড়ানোর শঙ্কায় ঢাকার দুই সিটিতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীরা সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে পারেন, এমনই আশঙ্কা করেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা। গতকাল ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন নিয়ে ইসি আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বৈঠকে এ বক্তব্য উঠে আসে। বাংলাদেশ প্রতিদিন

বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা বলেছেন, কিছু ওয়ার্ডে বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণে সহিংসতা হতে পারে। ফেসবুকসহ সামাজিক নানা যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব রটিয়ে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা হতে পারে। বৈঠকে ভোটের দিন ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলে নিষেধজ্ঞা জারির দাবিও জানিয়েছেন তারা। প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৬ জন এবং গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য রাখতে ইসির প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে।

জানা যায়, দুই সিটিতে ৫৩ জন কাউন্সিলরের মধ্যে কারো কারো বিরুদ্ধে ১৫-২০টি পর্যন্ত মামলা থাকলেও নির্বাচন কমিশন ভোটের আগে কাউকে গ্রেপ্তার না করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্বাচনে প্রার্থীদের এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে যাতে বের করে দেয়া না হয় সে নির্দেশনাও দেয়া হয়। বৈঠকে অংশ নেয়া কয়েকজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

হত্যা ও মাদক মামলার অভিযুক্তরা যাতে আগামীতে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে, সে জন্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব দেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একজন কর্মকর্তা। একই সঙ্গে প্রার্থীদের মধ্যে যাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট রয়েছে, তাদের বিষয়ে কমিশনের নির্দেশনা চাওয়া হয়। এর জবাবে একজন নির্বাচন কমিশনার বলেন, ওয়ারেন্ট তামিল একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া। এটি অনুসরণ করতে হবে। আরেক নির্বাচন কমিশনার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে বলেছেন, আইনের বাইরে বলার কিছু নেই। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়