শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:২১ দুপুর
আপডেট : ২০ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:২১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে শরীরকে সুস্থ রাখতে চিকেন স্যুপ বিশেষ ভূমিকা পালন করে

সানজীদা আক্তার : একাধিক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই খাবারটি খেলে একদিকে যেমন পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়, তেমনি ভিতর থেকে দেহ এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে অনেক রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

আরও অনেক উপকার, যেমন- ১. তরলের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে এই খাবারটি খাওয়া মাত্র শরীরের অন্দরে জলের ঘাটতি দূর হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ইউরিনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে শরীর সুস্থ থাকে।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় : চিকেন স্যুপ বানাতে প্রোটিন সমৃদ্ধ মুরগির মাংস ছাড়াও ব্যবহার করা হয় অনেক ধরনের সবজি, যা নানা ভিটামিন এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ থাকে। ফলে এই খাবারটি নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করলে একদিকে যেমন পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়।

৩. শ্বেত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় : বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে চিকেন স্যুপ খাওয়া মাত্র শরীরের অন্দরে শ্বেত রক্তি কণিকার উৎপাদন বেড়ে যায়, যা শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার মেরে ফেলে। গলায় ব্যথা এবং সর্দি-কাশির মতো সমস্যা হলে গরম গরম চিকেন স্যুপ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।

৪. ওজন কমায়: এই খাবারটি খেলে শরীরের অন্দরে প্রোটিনের পরিমাণ খুব বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট এবং উপকারি ফ্যাটের মাত্রাও বাড়তে শুরু করে। ফলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা থাকে। এমনটা হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই বারে বারে খাওয়ার প্রবণতা কমে। সেই সঙ্গে কমে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়