শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৯:৫৩ সকাল
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৯:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রত্যাশা জাগিয়েও পূরণে ব্যর্থ ডাকসু

আমাদের সময় : বহুল প্রত্যাশিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন দীর্ঘ ২৮ বছর পর গত ১১ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচন কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যেভাবে সব দলের সহাবস্থান তৈরি হয়েছিল, তাতে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে নতুন করে আশা দেখছিলেন অনেকে। কিন্তু নানা অভিযোগের মধ্য দিয়ে এ নির্বাচন শেষ হলেও ডাকসুর নতুন কমিটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী তথা দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণের ধারেকাছেও এখনো যেতে পারেনি। উল্টো ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুরের সঙ্গে কমিটির অন্যদের দূরত্ব ও ছাত্রলীগের নেতিবাচক আগ্রাসী মনোভাবের কারণে হতাশা আরও বেড়েছে। সর্বশেষ গত ২২ ডিসেম্বর ডাকসু ভবনে ঢুকে ভিপি নুরসহ ২৫ জনকে পিটিয়ে মারাত্মক আহত করে ছাত্রলীগ ও মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ নামে একটি সংগঠন। ফলে সামনের দিনগুলোতেও শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে ডাকসু কতটা কার্যকর ভূমিকা পালন করবে তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে সবার মধ্যে।

ডাকসু নির্বাচনে মোট ২৫টি পদের মধ্যে ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে জিএস পদে গোলাম রাব্বানী, এজিএস পদে সাদ্দাম হোসাইনসহ সংগঠনটির ২৩ জন নির্বাচিত হন। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের প্যানেল থেকে ভিপি পদে নুরুল হক নুর এবং সমাজসেবা সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন আখতার হোসেন। এ ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের ২৩ জন ডাকসুর ব্যানারে একটি কর্মসূচি পালন করলে ভিপি ও সমাজসেবা সম্পাদক সেখানে ছিলেন না। আবার ভিপি ও সমাজসেবা সম্পাদক কোনো কর্মসূচি নিলে ছাত্রলীগ এতে থাকে না; বরং তাতে বাধা দিয়েছে।

ডাকসু সংশ্নিষ্টরা জানান, তাদের শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে মানসিক দূরত্ব প্রকট। ভিপি ও জিএসের মধ্যে কেউই তা রাখঢাকের চেষ্টা করেন না। এ কমিটি এক বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছুদিন বাকি থাকলেও নিজেদের অভিষেক অনুষ্ঠানেই করতে পারেনি। নির্বাচনের আগে নেতারা শিক্ষার্থীদের যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সেসব পূরণেরও কোনো চেষ্টা এখনো তাদের মধ্যে লক্ষ করা যায়নি। আবার এর মধ্যে ভিপি নুর ও জিএস গোলাম রাব্বানীর বিরুদ্ধে ওঠা আর্থিক দুর্নীতি নিয়েও হয়েছে নানা রকম সমালোচনা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়