শিরোনাম
◈ নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়ে সরকার ও বিএনপির দূরত্ব কী তিক্ততার দিকে যাচ্ছে ◈ ভ্যাট-শুল্ক বৃদ্ধিতে রড থেকে প্লাস্টিক দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্যের ◈ মে মাসে এলো রেকর্ড ৩৬ হাজার কোটি টাকার রেমিটেন্স ◈ নগদের নিয়োগে অনিয়মের ‘সত্যতা মিলেছে’, স্ত্রীসহ আতিক মোর্শেদকে দুদকে তলব (ভিডিও) ◈ রেমিট্যান্সে নতুন মাত্রা: মে মাসে ৩৬ হাজার কোটি টাকার আয় ◈ পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর জন্য ঈদের আগে সুখবর ◈ শাহ সিমেন্টকে কালো তালিকাভুক্ত করার দাবি টিআইবির ◈ সোমবার ৩ টায় বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থ উপদেষ্টা ◈ জামালপুরে দেশের ৩০তম গ্যাসফিল্ড আবিষ্কার! ◈ মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনাই বাজেটের মূল চ্যালেঞ্জ: অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১১:৫০ দুপুর
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১১:৫০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যশোরে মাঠ ছেয়ে গেছে সরিষার ফুলে

মাজহারুল ইসলাম : জেলার ৮ উপজেলার মাঠে হলুদ ফুলের বিস্তৃতি অনাবিল সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। কম খরচে লাভ বেশি হওয়ায় সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন জেলার চাষিরা। যে কারণে গত মওসুমের চেয়ে এবছর ৪হাজার হেক্টর বেশি জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। আমন ধান কেটে একই জমিতে সরিষা চাষ করে লাভের আশা করছেন কৃষকরা। সরিষা ফুলে মৌমাছির আনাগোনা এক অন্যরকম পরিবেশের সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে মৌচাষিরা ব্যস্ত সময় পার করছেন সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে। বাসস

কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উঁচু ভূমির এ জেলা সরিষা চাষের জন্য খুবই উপযোগী। জেলার ৮ উপজেলায় চলতি মওসুমে ১৩ হাজার ৬শ’৪০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। গত বছর এ জেলায় সরিষার চাষ হয়েছিলো ৮ হাজার হেক্টর জমিতে। এ জেলায় বারি সরিষা-১৪, ১৫, সোনালী সরিষা-৭৫ ও উফশী টরি-৭ জাতের সরিষার চাষ হয়েছে। সদর ও বাঘারপাড়া উপজেলার অংশ মিলে জলেশ্বর বিলের অবস্থান। বিলটিতে এ বছর রেকর্ড পরিমাণ সরিষার আবাদ হয়েছে।
বাঘারপাড়া উপজেলার হাবুল্যা গ্রামের কৃষক এখলাজ হোসেন জানান, তিনি প্রায় ৩বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। কোনো প্রাকৃতিক দুূর্যোগ না হলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন তিনি। একই এলাকার কৃষক আমজাদ হোসেন বলেন, সরিষা আবাদে খরচ কম, লাভ বেশি। একমণ সরিষার দাম ২ হাজার টাকা। সরিষার তেলের চাহিদা বাড়ছে। তাছাড়া অব্যাহত ধান আবাদে জমির উর্বরতা কমে যায়। সরিষা আবাদে জমিতে সরিষার পাতা পড়ে তা পচার পর জমির উর্বরতা বাড়ে। এসব কারণেও কৃষকরা সরিষার চাষে ঝুঁকছেন।
কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা বিরেন্দ্রনাথ মজুমদার বলেন, সরিষার আবাদ বাড়াতে চাষিদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। রোপণের আড়াই থেকে পৌনে ৩মাসের মাথায় সরিষা কর্তন করা যায়।
যশোর কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এমদাদ হোসেন শেখ জানান, সরিষার ফলন বাড়াতে কৃষকদের ভালো মানের বীজ দেয়া হয়েছে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়