শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০২:০৭ রাত
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০২:০৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

উগ্রবাদ প্রতিরোধে ৬০০ পুলিশকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে

সুজন কৈরী: উগ্রবাদ দমন ও প্রতিরোধে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের স্পষ্ট ধারণা বাড়াতে চালু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা। মোট ১২ টি ব্যাচে ৬০০ পুলিশ সদস্যকে এক সপ্তাহ করে এই প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।

শনিবার সকালে রাজধানীর ডিটেকটিভ ট্রেনিং স্কুলে এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। স্কুলের কমান্ডেন্ট মো. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিটিটিসি প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম।

পুলিশের সন্ত্রাস দমন ও আর্ন্তজাতিক অপরাধ প্রতিরোধ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের অর্থায়নে এ কর্মশালায় দেশের প্রতিটি থানার অন্তত একজন এসআই/তদন্তকারী কর্মকর্তাকে অর্ন্তভুক্ত করা হবে। মোট ৬০০ জন এসআই/তদন্তকারী কর্মকর্তাকে এর মাধ্যমে উগ্রবাদ দমনে স্পষ্ট ধারনা দেয়া হবে। প্রতিটি ব্যাচে ৫০ জন কর্মকর্তা অংশ গ্রহণ করবেন।

সিআইডি প্রধান বলেন, উগ্রবাদ প্রতিরোধে কর্মশালাটি খুবই সময়োপযোগী। এতে অংশ গ্রহণকারী কর্মকর্তারা উগ্রবাদ বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা পাবেন, যা পরবর্তীতে স্ব-স্ব কর্মস্থলে অন্যান্য সহকর্মীদের সঙ্গে শেয়ারের মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে উগ্রবাদ দমনে একটি ধারণা তৈরি হবে।

কর্মশালার উদ্দেশ্যে সম্পর্কে জানা যায়, বর্তমান সরকার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি ঘোষণা ও তা বাস্তবায়নে কঠোর নিদের্শনা দিয়েছে। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে কিছু মানুষকে সহিংস উগ্রবাদ বা সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জড়ানো হচ্ছে। কিন্তু বিপদগামী এসব মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন করে সমাজের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। পাশাপাশি কেউ যেনো উগ্রবাদের জড়িয়ে না পড়ে সে জন্য মানুষকে সচেতন করা প্রয়োজন। যেহেতু পুলিশ অফিসাররা নিজ নিজ এলাকায় সার্বক্ষণিক নজরদারি করতে সক্ষম তাই তাদেরকে সচেতনতামূলক এই কর্মকান্ডের আওতায় আনতেই এই কর্মশালা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়