শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:৪১ সকাল
আপডেট : ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অজয় রায়ের মৃত্যু নিছক মৃত্যু নয় আমাদের এক সাহসের অন্তর্ধান

গাজী নাসিরউদ্দিন আহমেদ : অধ্যাপক অজয় রায়কে আপনি কীভাবে চেনেন? পদার্থ বিজ্ঞানের গবেষক, অধ্যাপক হিসেবে? নিহত লেখক অভিজিত রায়ের বাবা হিসেবে? আমার কাছে তিনি আমাদের সময়ের সবচেয়ে বড় পাবলিক ইন্টেলেকচুয়াল। সেই ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙালির সকল প্রগতিশীল আন্দোলনে আক্ষরিক অর্থেই তিনি ছিলেন রাজপথে। পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক হয়ে তিনি বাঙালির পরিচয় জনগণকে জানাতে বই পর্যন্ত লিখে ফেলেছেন।

মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ তার মতো আর কজন শিক্ষক করেছেন আমার জানা নেই। শিক্ষক রাজনীতির নেতা ছিলেন সেই স্বাধীনতাপূর্বেই। বিজ্ঞান ও যুক্তির চর্চায় সংগঠন করেছেন অসংখ্য। শিক্ষার আন্দোলনে তিনি সর্বাগ্রে। মৌলবাদবিরোধী আন্দোলনে সরব কণ্ঠ অধ্যাপক অজয় রায়। এমনই দৃঢচেতা ও অদম্য এই ব্যক্তিত্ব যিনি মৌলবাদীদের চাপাতির কোপে প্রাণ হারানো ছেলের লাশের সামনে বলেছিলেন, আই অ্যাম প্রাউড অব মাই সান! সুতরাং, অজয় রায়ের মৃত্যু নিছক মৃত্যু নয়, আমাদের এক সাহসের অন্তর্ধান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়