শিরোনাম
◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে  ◈ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে ইসরা‌য়েল‌কে বহিষ্কারের দাবি জানা‌লেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী ◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে ◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি ◈ এ‌শিয়া কাপ, রা‌তে আফগানিস্তা‌নের মু‌খোমু‌খি বাংলাদেশ ◈ ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম: হিজাব–নন-হিজাব, সবার পোশাক ও পরিচয়ের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে ◈ সঙ্কটে এশিয়া কাপ! দা‌বি না মান‌লে, প‌রের ম‌্যাচ আরব আ‌মিরা‌তের বিরু‌দ্ধে খেল‌বে না পাকিস্তান ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে এবার মুখ খুললেন সৌরভ গাঙ্গু‌লি

প্রকাশিত : ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল
আপডেট : ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

 সারা দেশের মানুষ ই-পাসপোর্ট হাতে পাবে ২০২০ সালের জুনে

লাইজুল ইসলাম : লাইজুল ইসলাম : সোমরবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাকিল আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। তারপর ঢাকা থেকে শুরু হবে ই-পাসপোর্ট দেয়া। দেশ ও দেশের বাইরে একযোগে ই-পাসপোর্ট দেয়ার কার্যক্রম শুরু করা যাবে না। এতে কিছুটা সময় লাগবে। তবে প্রথমেই ঢাকা থেকে ই-পাসপোর্ট দেয়া শুরু হবে। পর্যায় ক্রমে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম সারা দেশে ও বিদেশে আমাদের মিশনগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হবে। এতে সময় লাগবে ২০২০ সালের জুন মাস পর্যন্ত।
এখন পর্যন্ত ই-পাসপোর্ট প্রকল্প নিয়ে ধোঁয়াসা রয়ে গেছে। ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ই-পাসপোর্ট উদ্বোধনের এখনো সময় নির্ধারিত হয়নি। আমরা মন্ত্রণালয় থেকে অফিসিয়ালি এখনো কোনো নির্দেশনাও পাইনি। তবে এ মাসেই ই-পাসপোর্ট প্রকল্প উদ্বোধন করা হবে বলে নিশ্চিত করেছেন।

সারাদেশে ও মিশনগুলোতে কবে থেকে পাসপোর্ট দেয়া শুরু হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সারাদেশে ও দেশের বাইরে পর্যায়ক্রমে ২০২০ সালের জুন মাস থেকে ই পাসপোর্ট দেয়া শুরু হবে। বলেন, যেদিন ই পাসপোর্ট উদ্বোধন হবে, সেদিন থেকেই ঢাকার বাসিন্দারা পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবে।

তিনি বলেন, আমাদের চুক্তি হয়েছে দশ বছরের জন্য। এর মধ্যে ধীরে ধীরে মেশিন রেডিবেল পাসপোর্ট তুলে নেয়া হবে। যাদের মেয়াদ শেষ তাদেরকে নীতীমালা অনুযায়ী ই-পাসপোর্ট দেয়া হবে। আর যাদের পাসপোর্টে পেইজ ও মেয়াদ দুটোই আছে, তাদের ই পাসপোর্ট আপাতত দেয়া হবে না বলেও জানান ডিজি পাসপোর্ট। বলেন, ই-পাসপোর্টের সঙ্গে এমআরপি পাসপোর্টও পাওয়া যাবে। যে যেটা ইচ্ছে নিতে পারবে। উদাহরণ দিয়ে বলেন, হাতে লেখা পাসপোর্ট মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের সঙ্গে পাঁচ বছর চলেছে। আমাদেরকেও সময় দিতে হবে। সব পাসপোর্ট উঠে আসলেই মেশিন রিডেবল কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হবে।

তিনি বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন, দেশের ভেতরে রিজিওনাল পাসপোর্ট অফিস আছে ৬৯টি। দেশের বাইরে মিশন আছে ৮০টি। একসঙ্গে সব জায়গায় ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব না। পর্যায়ক্রমে ধীরে ধীরে সব আরপিওতে চালু হবে। এভাবে দেশের বাইরেও শুরু হবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম।

সাকিল আহমেদ বলেন, কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর ই-পাসপোর্ট নথিভূক্ত করতে সময় লাগবে। প্রথম দিকে এর সংখ্যাও কম থাকবে। আরপিও গুলোতে হয়তো প্রথম দিকে ৩০০, ৫০০, ৭০০, ৮০০ হাজার পোনরোশো এভাবে ধীরে ধীরে বাড়বে। শুরুতেই নতুন সিসটেমে ২০০০ হাজার পাসপোর্ট দেয়া সম্ভব হবে না।

পাসপোর্ট ডিজি বলেন, ই-পাসপোর্ট নথিভূক্ত করতে তিন থেকে চারটি স্টেপ আছে। এই নিয়মেই একজনের পাসপোর্ট পক্রিয়া শেষে হয়। প্রথম দিকে কর্মীদের হয়তো একটি পাসপোর্টের জন্য ১০ মিনিট সময় লাগবে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে একটি পাসপোর্টে সময় লাগবে মাত্র তিন মিনিট।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়