আসিফুজ্জামান পৃথিল : ইকোনমিক ইন্টালিজেন্স ইউনিট ইআইইউ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।তেহরিক-ই-পাকিস্তান নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার চেষ্টা করেও সামরিক বাহিনীর এই নীতি পরিবর্তনে সক্ষম হয়নি বলেও প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।-ডন
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এর ফলে বেসামরিক সরকার ও সেনাবাহিনীর সম্পর্ক ইতিবাচক ধারাতেই থাকবে।’ এই প্রতিবেদনে ২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে।
রিপোর্টটি বলছে, পাকিস্তান পিপলস পার্টি ও মুসলিম লীগ সরকারকে বাঁধাবিপত্তিতে ফেলতে নিজস্ব কৌশল নিয়ে কাজ করবে।কিন্তু বাঁধা সৃষ্টিতে সফল হলেও তারা সরকারের বড় ধরণের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।ফলে নির্বাচনের আগে ইমরান খানের সরকারকে সরানোর সম্ভাবনা প্রায় শূণ্য। কারণ সরকার সেনাবাহিনীর সমর্থন পাবে।আর বিনিময়ে সেনাবাহিনী পাবে সরকারি নীতিতে নাক গলানোর ব্যাপক সুযোগ।
প্রতিবেদনটি বলছে, ‘আমরা মনে করি সেনাবাহিনী সরকারি বিষয়ে নাক গলানোর ক্ষেত্রে রেকর্ড তৈরি করবে। এমনকি দেশটির বিচারিক ব্যভস্থাতেও সেনাবাহিনী নাক গলাবে।কারণ সরকারই তাদের সে সুযোগ করে দেবে।এতে উভয়রই পারস্পরিক স্বার্থ রয়েছে।’ সম্পাদনা : ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :