শিরোনাম
◈ ১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ◈ বড় সুখবর ছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ◈ ফরিদপুরে মহাসড়কে হঠাৎ বিক্ষোভ, যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ  ◈ নিলামে আরও ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা ◈ বাংলা‌দে‌শের দুই আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সফল ◈ ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকা জ্বালা গুট্টা এক‌টি হাসপাতা‌লে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান করলেন ◈ হাসিনা বিরোধীদের দমন করতেন হিটলারের মতো: ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান ◈ যমুনা অভিমুখে বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকরা, পুলিশের জলকামান–সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ (ভিডিও) ◈ বিবিএসের নামসহ বদলে যাচ্ছে অনেক কিছু, আসছে আমূল পরিবর্তন

প্রকাশিত : ১৮ আগস্ট, ২০১৯, ০২:০৯ রাত
আপডেট : ১৮ আগস্ট, ২০১৯, ০২:০৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গাজীপুরে একই পরিবারের দগ্ধ ৩ জন ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন

মাসুদ আলম : গাজীপুর মহানগরীতে অগ্নিকাণ্ডে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়েছেন। শনিবার ভোরে সালনা কাথরা মণ্ডলবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাসের চুলা ফুটো হয়ে নির্গত গ্যাস থেকে এ আগুনের সৃষ্টি হয়েছে। দগ্ধদের মধ্যে বাড়ির মালিক ইয়াকুব আলী মণ্ডল (৬০), তার স্ত্রী আকলিমা খাতুন (৫০), আকলিমার বাবা নূর মোহাম্মদ (৮০) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ইয়াকুব আলী ও তার স্ত্রী আকলিমা খাতুনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এছাড়া ইয়াকুব আলীর ছেলে স্বপন মণ্ডল (৩০) স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, কাথরা মণ্ডলবাড়ি এলাকার একতলা ভবনের এক ইউনিটের একটি কক্ষে ইয়াকুব ও তার স্ত্রী এবং পাশের কক্ষে স্বপন ও তার নানা ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোর পৌনে পাঁচটায় বিকট শব্দে কক্ষের দরজা–জানালা ভেঙে যায় এবং অগ্নিকাণ্ড ঘটে। পরে এলাকাবাসী গিয়ে আগুন নিভিয়ে কক্ষ থেকে দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করেন। সামান্য আহত হন স্বপন। আাগুনে ঘরের খাট, বিছানা, কাপড়-চোপড়সহ বিভিন্ন জিনিস পুড়ে গেছে।

গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সমীর চন্দ্র সূত্রধর জানান, ধারণা করা হচ্ছে রান্নাঘরে রাখা গ্যাস সিলিন্ডার ফুটো হয়ে সারা রাত পুরো ইউনিটে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। পুরো বাড়ির দরজা, জানালা বন্ধ থাকায় গ্যাস বের হতে না পেরে আটকে ছিল। কোনোভাবে আগুন ধরে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে আগুন পুরো ইউনিটে ছড়িয়ে পড়ে।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, নূর মোহাম্মদ ২৫ শতাংশ, ইয়াকুব আলীর শতভাগ ভাগ ও আকলিমা খাতুন ৯৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন। সম্পাদনা: অশোকেশ রায়

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়