মো: বেলাল হোসেন : লক্ষ্মীপুরে বীমার মেয়াদ শেষ হলেও টাকা পেতে হয়রানির শিকার হতে হয় গ্রাহকদের। ইনডিপিন্ডেট:১৭.০০
লক্ষ্মীপুরের বটতলীর ইসমাইল হোসেন খান ২০০৫ সালে ৩লাখ টাকার বীমা পলিসি করেন। ২০১৬সালে মেয়াদ পর্যন্ত ৩লাখ ৭৬হাজার টাকা জমা করেন তিনি। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পেরিয়ে গেছে আড়াই বছর। কিন্তু কোনভাবেই টাকা তুলতে পারছেন না ইসমাইল হোসেন ।
একই পরিস্থিতিতে পড়েছেন মান্দারী বাজারের ব্যবসায়ী আলাউদ্দিন সহ অনেক গ্রাহক।
বীমার টাকা পাওয়ার জন্য কোম্পানিকে আইনি নেটিশ পাঠিয়ে ও কোন লাভ হচ্ছে না । আইনজীবী হাসিবুর রহমান বলেন, বীমা কোম্পানীগুলো যদি আন্তরিক না হয় তাহলে এই শিল্পের ভবিষৎ হরিয়ে ফেলবে। তিনি বলেন, বীমার যে সুসময় রয়েছ গ্রাহক হয়রানি বন্ধ না হলে এ সুসময় আর ভবিষতে থাকবে না।
বীমাখাত সংশ্লিষ্টরা বলেন, কিছু প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম অব্যাবস্থাপনার কারণে , ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে পুরো খাত। আইন যেনে শুনে পলিসি করার মতামত দেন তারা। আইন যেনে পলিসি করলে গ্রাহক হয়রানি কমে যাবে।
স্থানীয় বীমা গ্রাহকরা জানান, টাকা পরিশেধ না করে নানা অযুহাতে বছরের পর বছর হয়রানি করে বীমা কোম্পানিগুলো। তাই এসময় বীমা কোম্পানিগুলোর নিবন্ধন বাতিল করা উচিত। সম্পাদনা: এইচ এম জামাল
আপনার মতামত লিখুন :