শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ১১ জুলাই, ২০১৯, ০৭:২০ সকাল
আপডেট : ১১ জুলাই, ২০১৯, ০৭:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশ জলবায়ুর প্রভাব নিয়ন্ত্রণে পুরো বিশ্বের কাছে প্রশংসা পাচ্ছে, বিবিসির বিশ্লেষণ

নুর নাহার : বিবিসির সংবাদ দাতা আকবর হোসেন জানান, বানকি মুন কয়েকটি বিষয় দেখতে কক্সবাজারে গিয়েছিলেন। প্রথমত সেখানে রোহিঙ্গারা কেমন আছে। বিবিসি বাংলা ৭:৩০

আকবর হোসেন বলেন, তাছাড়া বাংলাদেশে রোহিঙ্গারা আশ্রয় নেয়ার পর উখিয়া এবং টেকনাফে ধ্বংস হওয়া প্রায় ৩ হাজার একর সংরক্ষিত বনাঞ্চল ফিরিয়ে আনার জন্য পদক্ষেপ হিসেবে সেখানে দুটো গাছের চারা রোপণ করেন বানকি মুন।

এর মাধ্যমে বানকি মুন এবং সরকার বোঝাতে চেয়েছেন পরিবেশের যে ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেটি যেন ফিরিয়ে আনা যায়।

আকবর হোসেন বলেন, রোহিঙ্গাদের ফলে পরিবেশে যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। বনভুমি উজাড় হয়েছে ৩ হাজার একর। এবং আরো যে ৩ হাজার একর বনভূমি রয়েছে সেটিও শেষ পর্যন্ত থাকবে কিনা তা নিয়ে বড় ধরনের সংশয় রয়েছে। কারন হচ্ছে ১০ লক্ষ রোহিঙ্গা তাদের রান্নার জ্বালানি হিসেবে আশপাশের বনভূমি ব্যবহার করছে। এছাড়াও রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংখ্যা বাড়ার প্রবণতাও রয়েছে।

তিনি বলেন, সেখানে শুধু সংরক্ষিত বনাঞ্চল ছিলো তা নয় অনেক বন্য প্রাণিও ছিলো। যাদের অবাধ বিচরণের জায়গা ছিলো সেটি। সব মিলিয়ে সেখানকার পরিবেশের উপর একটি নেতিবাচক প্রভাব তৈরি হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ুর প্রভাব নিয়ন্ত্রণের জন্য এখন পর্যন্ত যেভাবে কাজ করেছে, এটি পুরো বিশ্বে অনেকের কাছে প্রশংসা পাচ্ছে। দেশের মানুষ এরই মধ্যে নানাভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলার জন্য সরকারি ও ব্যক্তিগতভাবেও নানা উপায় বের করেছে। এক সময় ঝড় সাইক্লোনে প্রচুর মানুষ মারা যেতো কিন্তু এখন সেটি তেমন হয় না। সাইক্লোন আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততা বাড়ছে। এতে করে লবণাক্ত সহিষ্ণ যে সমস্ত শস্য উৎপাদন করা যায় সেদিকেও তারা নজর দিচ্ছে। সুতরাং সারা বিশ্বে বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনে খাপ খাওয়ানোর বিষটি ইতিবাচকভাবে দেখা হয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অনেকে উদ্বাস্তু হচ্ছে। তাদের ভিটে মাটিও ফসলি জমি হারাচ্ছে। তাদেরকে কিভাবে সহায়তা করা যায় বা এসব নিয়ে কি করা যায় তা অনেকেই ভাবছেন।

সম্পাদনা : রেজাউল আহ্সান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়