শিরোনাম
◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম 

প্রকাশিত : ১৭ জুন, ২০১৯, ১১:২১ দুপুর
আপডেট : ১৭ জুন, ২০১৯, ১১:২১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গাঙচিল আসবে ২৪ জুলাই, প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দিলে ২৮ তারিখ আকাশে উড়বে

তৌহিদ এলাহী : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দ করা গাঙচিলের দেশে আসার সময় হয়েছে।মার্কিন মুলুকের সিয়াটল থেকে গাঙচিল ডানা মেলবে আসছে জুলাইয়ের ২৩ তারিখ, বোয়িং কোম্পানির এই ড্রিমলাইনার বিমানটি পরদিন ঢাকায় অবতরণ করবে।বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চারটি ড্রিমলাইনারের নাম রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গাঙচিলের অন্য তিন সঙ্গীর নাম  আকাশবীণা, হংসবলাকা, গাঙচিল ও রাজহংস।।২৭১ সিটের সুপরিসর্ এই বোয়িং ৭৮৭-৮ উড়োজাহাজ বাংলাদেশের তৃতীয় ড্রিমলাইনার ।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ২০০৮ সালে ১০টি নতুন বিমান কেনার চুক্তি করেছিলো বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে । সব মিলিয়ে দাম পড়েছে  ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ইউএস ডলার । ড্রিমলাইনার গাঙচিল ৯ নাম্বার, সেপ্টেম্বরে আসবে চুক্তির শেষ বিমানটি, সেটি হবে বহরের চতুর্থ বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার।

বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রনালয়ের সচিব মহিবুল হক গণমাধ্যমকে জানান, উড়োজাহাজটি এসে গেলে বিমানের নতুন রুট চালু করার পরিকল্পনা তাদের।বর্তমান রুটগুলোতেও যে বিমান সংকট রয়েছে তা অনেকটা কমে আসবে।

বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন বোয়িং  ড্রিমলাইনার ‘গাঙচিল’-এ ২৭১টি আসন রয়েছে  । এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি, ইকোনমি ২৪৭টি। বিজনেস ক্লাসের আসন ১৮০ডিগ্রি পর্যন্ত সম্পূর্ণ ফ্ল্যাটবেড করা সম্ভব। টানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম এই ড্রিমলাইনার চালাতে অন্যান্য বিমানের তুলনায় ২০ শতাংশ কম জ্বালানি লাগে। এটি ঘণ্টায় ৬৫০ মাইল বেগে উড়তে সক্ষম।

ইঞ্জিন বানিয়েছে জেনারেল ইলেকট্রিক (জিই)। বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হবে ইলেকট্রিক ফ্লাইট সিস্টেমে। কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল দিয়ে তৈরি হওয়ায় এই বিমান ওজনে হালকা। ভূমি থেকে বিমানটির উচ্চতা ৫৬ ফুট। দু’টি পাখার আয়তন ১৯৭ ফুট। এর ককপিট থেকে টেল (লেজ) পর্যস্ত ২৩ লাখ যন্ত্রাংশ রয়েছে। প্রতিটি আসনের সামনে প্যানাসনিকের এলইডি এস-মনিটর রয়েছে। যাত্রা পথে সরাসরি ৯টি টিভি চ্যানেল দেখা যাবে। একই সঙ্গে ড্রিমলাইনারের ইন-ফ্লাইট এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেমে (আইএফই) থাকবে ১শ’টির বেশি ক্লাসিক থেকে ব্লকব্লাস্টার চলচ্চিত্র। অত্যাধুনিক বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনারে যাত্রীদের ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা। এছাড়া আকাশে উড্ডয়নের সময় ফোন কল করতে পারবেন যাত্রীরা।

সম্পাদনা : সালেহ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়