শিরোনাম

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০১৯, ০৮:২৫ সকাল
আপডেট : ৩১ মে, ২০১৯, ০৮:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুসলিমদের রোজা ভাঙতে বাধ্য করছে চীন, জেনেও নীরব আরব

ফাতেমা ইসলাম : বিশ্বজুড়ে চলছে পবিত্র রমজান মাস। কিন্তু অভিযোগ চীনের উইঘুর স¤প্রদায়ের মুসলিমদের নিয়ে উইঘুরে দীর্ঘ কাল ধরে বসবাস করছেন মুসলিমদের একটি স¤প্রদায়। উইঘুরে দুটি মসজিদ আছে যার পরিচালনার রাশ সৌদি সুলতানের হাতে। আজকাল

উইঘুর মুসলিমদের অভিযোগ, চীনের প্রশাসনিক এবং সরকারি অফিসাররা বাধ্য করছেন মুসলিমদের সূর্যাস্তের আগেই খাদ্য এবং জলগ্রহণে। উইঘুরে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ আছে যেগুলি মুসলিমরাই পরিচালনা করেন। সেগুলিও জোর করে খোলা রাখতে বাধ্য করা হচ্ছে। উইঘুর মুসলিমদের অভিযোগ, খাবার খেতে বা রেস্তোরাঁ খোলা রাখার জন্য তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারের প্রাণনাশ, বিনা অপরাধে গ্রেপ্তারির ভয় দেখাচ্ছেন চীনা অফিসাররা। বাধ্য হয়েই ওই কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের।

এদিকে চীনকে চটাতে নারাজ সৌদি আরব সহ ইসলামিক রাষ্ট্রগুলি এব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছে। উইঘুর মুসলিমরা আগেও অভিযোগ করেছিলেন, চীন সরকার মুসলিম পুরুষদের দাড়ি কাটতে এবং মেয়েদের হিজাব না পরতে বাধ্য করেছে। বহু মসজিদও ধ্বংস করে দিয়েছে চীন। অথচ আর্থিকভাবে অত্যন্ত সবল চীনের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নিতে রীতিমতো শঙ্কিত আরব দেশগুলি। এমনকি সৌদি যুবরাজ মহম্মদ বিন সলমন ওরফে এমবিএস এমাসেই চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে ফোন করে বলেছেন, চীনের সঙ্গে অর্থনৈতিক সহ সবরকম দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্ত করতে তাঁরা ইচ্ছুক। এমনকি খাশোগ্গি হত্যার পর বিশ্বজুড়ে এমবিএসুএর নিন্দা করা হলেও চীন তখন সাফ জানিয়ে দিয়েছিলো, এতে তাদের কিছু এসে যায় না। এমবিএস সেসময় চীনসফরে গেলে তাঁকে লাল কার্পেটে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন জিনপিং। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়