শিরোনাম
◈ সাফারি পার্ক থেকে রিংটেইলড লেমুর চুরি, সীমান্ত হয়ে বিদেশে পাচার: বন্যপ্রাণী পাচার চক্রে সক্রিয় আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ ◈ গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহর খোঁজ নিলেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দ্রুত সুস্থতা কামনা ◈ ভারতীয় সীমান্তে সক্রিয় চক্র, দেখতে আসল কিন্তু জাল টাকা! (ভিডিও) ◈ নিউ ইয়র্কের মেয়র মামদানি উগান্ডার ক্রিকেট লিগে খেলেছেন ◈ জামায়াত নেতার ‘নো হাংকি পাংকি’ বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করলেন মাসুদ কামাল ◈ ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডর: বাংলাদেশ ঘিরে কৌশলগত চাপ বাড়াতে ভারতের নতুন পদক্ষেপ ◈ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাব নিয়ে ঢাকায় হবে সুপার কাপ ফুটবল  ◈ ‌ক্রিশ্চিয়া‌নো রোনালদোর কাছে সৌদি আর‌বের চেয়ে স্পেনে গোল করা সহজ ◈ কয়েকশ কারখানা বন্ধ ও লাখো শ্রমিক বেকার, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের

প্রকাশিত : ৩০ মে, ২০১৯, ০৭:২৪ সকাল
আপডেট : ৩০ মে, ২০১৯, ০৭:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শান্তিরক্ষা মিশনে পুরুষের সঙ্গে সমান তালে যাচ্ছে এগিয়ে বাংলাদেশের নারী

হ্যাপি আক্তার : শান্তিরক্ষা মিশনে পুরুষের সাথে সমান তালে এগিয়ে চলেছেন বাংলাদেশের নারীরাও। দুই দশক আগে ৫ জন নারী সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করা এই বহরে এখন শুধু সেনাবাহিনীরই আছেন, তিন শতাধিক নারী। যদিও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত এই নারীর সংখ্যা এখনও পুরুষের তুলনায় অনেক কম। তাই ভবিষ্যতে এই সংখ্যা মোট সদস্যের অন্তত ২৫ ভাগ করতে চায় জাতিসংঘ। চ্যানেল টোয়েন্টিফোর।

৮০ দশকের শেষের দিকে বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে নাম লেখালেও, নারীদের অংশগ্রহণে সময় লাগে আরো এক যুগ। ২০০০ সালে ৫ জনের একটি নারী প্রতিনিধিদল প্রথমবারের মতো শান্তির বার্তা নিয়ে যায় পূর্ব তিমুরে। তার এক দশক পর ২০১০ সালে কঙ্গো মিশনে যান পুলিশের ৮১ জন নারী সদস্য।

গেলো ২ দশকে বিভিন্ন দেশে মিশন করেছেন দেড় হাজারের বেশি বাংলাদেশি নারী। বাহিনী বিচারে এ তালিকায় ২য় সেনাবাহিনী। বর্তমানে বিভিন্ন দেশে নিয়োজিত আছেন বাহিনীর ৬৮ জন নারী অফিসার। পুরুষদের পাশপাশি শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভ‚মিকা রাখছেন তারাও।

কেবল দাপ্তরিক কিংবা সামাজিক কাজ নয় নেতৃত্বের গুণাবলীতেও উজ্জল বাংলাদেশের নারীরা। এ যাবৎ জাতিসংঘে ৩টি মেডিকেল কোরের কন্টিনজেন্ট কমান্ডারও ছিলেন নারী সেনা কর্মকর্তা। সদ্য মিশন শেষ করা মেজর সানিয়া, মেজর রিফাত করেন, শান্তিরক্ষা মিশনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। স্বপ্ন দেখেন জাতিসংঘ মিশনের উচ্চপদগুলোতেও একদিন আলো ছড়াবেন বাংলার নারীরা।

এতো দিন সেনাবাহিনীর নারী অফিসারদেরই কেবল মিশনের সুযোগ থাকলেও, সম্প্রতি এ তালিকায় যুক্ত হয়েছেন নারী সৈনিকরাও। প্রথম ধাপে ৩১১ জনকে পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন মিশনে। সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তার আশা, ২০২৮ সালের মধ্যে শান্তিরক্ষা মিশনে ২৫ শতাংশ নারী সদস্য নিশ্চিতে জাতিসংঘের যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, তা বাস্তবায়নে সফল হবে বাংলাদেশ। সম্পাদনা : এইচ এম জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়