ফাতেমা ইসলাম : আর্কটিক সার্কেলের প্রান্তে কিভাবে ফসল ফলাবেন? শীতের চারমাস অন্ধকারে থাকে এবং তাপমাত্রা হয় মাইনাস ৩০ ডিগ্রি। গ্রীষ্মকালে ২৪ ঘন্টা দিনের আলো থাকে। বেন ভিডমার এই শহরটিকে টেকসই করার কাজে হাত দিয়েছেন। তিনি যে জায়গায় থাকেন সেটি উত্তর মেরু থেকে ১ হাজার কিমি দূরে। এখানকার অধিকাংশ খাদ্য আসে জাহাজে করে নরওয়ে থেকে। বিবিসি
তিনি বলেন, এখানে সবচেয়ে বেশি কার্বনডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হয়। সেজন্য আমি ভাবলাম যে কিছু একটা করা দরকার। স্থানীয় খাবার খাওয়া জরুরী এবং প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানোও জরুরী। অধিকাংশ সবজি আসে প্লাস্টিকে মোড়ানো অবস্থায়। আমরা সেটি খুলে প্লাস্টিক ফেলে দেই। এই ডোমটি অন্ধকারের জন্য নয়। আমাদের দুটো জায়গা রাখতে হয়। একটি ঘরের ভেতরে, অন্যটি বাইরে। আমি এখানে একটি গল্প তৈরি করেছি। সারা পৃথিবীর সাহায্য লাগবে। সেজন্য আমরা এখান থেকে শুরু করতে চাই। এখানে কাজটি ঠিক করার পর এখান থেকে বের হতে চাই। সারা পৃথিবীর মানুষকে সাহায্য করতে চাই।
খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে তিনি ব্যবসা শুরু করলেন। এগুলোকে মূল ভূখন্ডে ফেরত পাঠানো দরকার। গ্রীষ্মের সময় তিনি গ্রিন হাউজে সবজির চাষাবাদ করেন। মি: বেন আশা করেন তিনি একদিন আবর্জনা বিহীন একটি রেস্টুরেন্ট খুলতে পারবেন। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অন্য জায়গার চেয়ে আর্কটিক এলাকা দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। তিনি মনে করেন, তার কাজ পরিবেশ রক্ষায় সাহায্য করবে। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন