জুয়েল খান : পরিবেশ বিপর্যয় রোধে সকল প্রকার দূষণ বন্ধ করতে হবে। বিশেষ করে কলকারখানার কালো ধোঁয়া এবং বনভূমি ধ্বংস করা বন্ধ করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের পৃথিবীর তাপমাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে আর এর প্রভাবে বরফ গলে সমুদ্রের পানি উপরে উঠে আসবে যার কারণে পৃথিবীর নিচু অংশ পানিতে তলিয়ে যাবে। জলবায়ুর এই বিরূপ প্রভাবের কারণে বিশে^র কোটি কোটি মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়বে বলে মনে করেন পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আনসারুল করিম।
তিনি বলেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের জন্য আমাদের মতো দেশ একাই দায়ী নয়, এর জন্য বড় বড় শিল্পোন্নত দেশ দায়ী, কিন্তু এর জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হবে আমাদের মতো স্বল্পোন্নত দেশ। এখন থেকেই জলবায়ু মোকাবেলায় কার্যকর ভূমিকা না নিলে পরিবেশ বিপর্যয়ের ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো সম্ভব হবে না। সরকার বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ এবং পরিবেশবাদী সংগঠগুলোর সর্বাত্মক আন্তরিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলার জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা করতে হবে। এখন থেকে আর কোনোভাবেই গাছপালা কেটে অবাধে বনভূমি ধ্বংস করতে দেয়া যাবে না। পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন শিল্প কারখনা তৈরিতে আমাদের দেশর শিল্পপতিদের নিরুৎসাহিত করতে হবে।