শিরোনাম
◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম 

প্রকাশিত : ২১ মে, ২০১৯, ০৭:১২ সকাল
আপডেট : ২১ মে, ২০১৯, ০৭:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমাকে ছাড়া চীন কখনই শীর্ষ অর্থনৈতিক পরাশক্তি হতে পারবে না, ফক্স নিউজ’কে ট্রাম্প

সান্দ্রা নন্দিনী : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, কয়েকশ’ কোটি ডলার পাওয়া যাচ্ছে বলে বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়ে অত্যন্ত আনন্দিত তিনি। সোমবার ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প আরও বলেন, চীন মোটেও আমাদের মত ভালো অবস্থানে নেই। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট, স্পুৎনিক

ট্রাম্পের বক্তব্য এটিই ইঙ্গিত দেয় যে, বেইজিংয়ের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়ে মধ্যস্থতায় কোনও তাড়া নেই যুক্তরাষ্ট্রের। পরিস্থিতি দিনদিন আরও জটিল করা হচ্ছে। এর মধ্যে, এমাসেই চীনের পণ্যের ওপর শুল্কারোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীনের হুয়াওয়ে প্রযুক্তির প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করেছেন ট্রাম্প।

সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ‘চীনের অর্থনীতি এই মুহূর্তে খুব ভাল চলছে না। অন্যদিকে আমাদের অর্থনীতির অবস্থা অসাধারণ! এর কারণ হলো, তারা আমাদের অর্থনীতিকে প্রায় ধরে ফেলতে চাচ্ছিলো। এমনকী তারা হয়ত আমাদের চেয়েও বড় হয়ে যেত যদি হিলারি ক্লিনটন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতেন। আর এখন যেভাবে চলছে তাতে তাদের পক্ষে আমাদের ধারেকাছেও পৌঁছানো সম্ভব না।’

ট্রাম্প বলেন, ‘দেখুন, আমার মনেহয় এটিই চীনের ইচ্ছা। আর কেনইবা হবে না বলুন? আমার মতে, তারা অত্যন্ত উচ্চাভিলাসী আর স্মার্ট জাতি। তবে চীন যদি বিশে^র নেতৃত্বদানকারী সুপার পাওয়ার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকেও ছাড়িয়ে যেতে চায়, সেটি কিন্তু আমাকে ছাড়া সম্ভব হবে না।’

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে এইচএসবিসি হোল্ডিংস’র অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে চীন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে পরিণত হতে পারে। কেননা, এখন দেশটি যেভাবে এগুচ্ছে তাতে সেসময়ে তাদের মোট জাতীয় উৎপাদন ২৬ ট্রিলিয়নে গিয়ে দাঁড়াবে। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের মোট জাতীয় উৎপাদন দাঁড়াবে ২৫.২ ট্রিলিয়ন ডলার।

আবার, ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-আইএমএফ’র পক্ষ থেকেও গতবছর জানানো হয়, ২০৩০ সালের মধ্যেই বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে চীন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়