শিরোনাম
◈ ভেবেছিলাম দেশের সমস্যা ক্ষণস্থায়ী, এখন আরও বেড়েছে: এডিটরস গিল্ড ◈ দেশের উন্নয়ন দেখে বিএনপি’র মাথা খারাপ হয়ে গেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ যুক্তরাষ্ট্র স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্পে ৩৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিবে ◈ সিটি টোলের নামে চাঁদাবাজি বন্ধ হলে কাঁচাবাজারে দাম কমবে: সাঈদ খোকন ◈ নরসিংদীতে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মা-ছেলেসহ চারজন নিহত ◈ রোববার থেকে আবার গাউন পরতে হবে আইনজীবীদের ◈ সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে বাধা নেই: ডেপুটি গভর্নর ◈ জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি ◈ দেশের জিডিপির পূর্বাভাস কমালো জাতিসংঘ, চিন্তা মূল্যস্ফীতি নিয়ে ◈ আমি ইন্ডিয়া জোটেই আছি: মমতা 

প্রকাশিত : ০৬ মে, ২০১৯, ০২:০২ রাত
আপডেট : ০৬ মে, ২০১৯, ০২:০২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্বাধীনতার পক্ষে স্কটল্যান্ডের রাস্তায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

লিহান লিমা: স্কটল্যান্ডে স্বাধীনতার পক্ষে রাজপথে র‌্যালিতে যোগ দিয়েছেন হাজারো মানুষ। স্কটল্যান্ডের ফার্স্ট মিনিস্টার নিকোলাস র্স্টারজোন বলেছেন, তিনি স্কটিশ স্বাধীনতার পক্ষে আরেকটি গণভোট চান। রোববার গ্লাসগোর রাস্তায় প্রায় ৭৫ হাজার স্বাধীনতাকামী র‌্যালিতে যোগ দেন, এই সংখ্যা গত এক বছরের সর্বোচ্চ। ডয়েচে ভেলে, গার্ডিয়ান

আয়োজকরা ‘অল আন্ডার ওয়ান ব্যানার’ স্লোগান লিখে স্কটল্যান্ডের নীল-সাদা পতাকা হাতে র‌্যালি করে। গত মাসে নিকোলা র্স্টারজোন বলেছিলেন, তিনি ২০২১ সালের মে মাসে স্কটল্যান্ডের দ্বিতীয় স্বাধীনতার গণভোটের জন্য নতুন আইন আনবেন। যদিও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র মুখপাত্র বলেছেন, ‘২০১৪ সালে একবার স্কটল্যান্ডে গণভোট হয়েছে। তখন যুক্তরাজ্যের অধীনে থাকতে ৫৫ ভাগ ভোট দিয়েছেন। এই রায়কে সম্মান করতে হবে।’ তবে সাম্প্রতিক সমীক্ষায় স্কটল্যান্ডে কনজারভেটিভদের প্রতি সমর্থন ২২ ভাগ থেকে ৫ ভাগে নেমে এসেছে।

আসছে ইউরোপিয় পার্লামেন্টের নির্বাচনে আগে র্স্টারজোনের ‘স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি) ‘স্টপ ব্রেক্সিট’ এর ডাক দিয়েছেন। নিকোলা স্পষ্টতই বলেছেন, ‘স্কটল্যান্ড ব্রেক্সিটের জন্য নয়, ইউরোপের জন্য’। তার দল স্কটল্যান্ডকে ইউরোপিয় ইউনিয়নের সঙ্গেই দেখতে চায়। এর আগে ২০১৬ সালে স্কটল্যান্ডের ইইউ’তে থাকার এক গণভোটে ৬২ ভাগ স্কটিশ ভোট দিয়েছিলেন।

পূর্ব সমীক্ষায় ধারণা করা হচ্ছে, এসএনপি ইইউ পার্লামেন্টের নির্বাচনে তিন থেকে চারটি আসন পাবে, অন্যদিকে একটি করে আসন পেতে পারে থেরেসা মে’র কনজারভেটিভ পার্টি ও বিরোধী দলীয় নেতা জেরেমি করবিনের লেবার পার্টি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়