শিরোনাম
◈ খালেদা জিয়াকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে উৎকণ্ঠা—এভারকেয়ারে নজর সবার ◈ প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে বাড়তি খরচ কমাতে নতুন ছক চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ ১০ মাস পর প্রার্থী পরিবর্তন: খুলনা-১ এ জামায়াতের টিকিট পেলেন কৃষ্ণ নন্দী ◈ খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল এভারকেয়ারে ◈ উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে যুক্ত করতে পে-প্যালের সঙ্গে যোগাযোগ চলছে: গভর্নর ◈ 'স্বেচ্ছা নির্বাসনে' যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ ◈ স্কুলে ভর্তির নীতিমালা সংশোধন, বয়সসীমা শিথিল করল মাউশি, রেজিস্ট্রেশনের বয়সে কঠোর বোর্ড ◈ ভূমিকম্প থে‌কে রক্ষা পেতে জাপানের কাছ থেকে যা শিখতে পারে বাংলাদেশ ◈ খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা ◈ তালাক হলেও ফিরে আসার পথ—ইসলামী বিধান অনুযায়ী করণীয়

প্রকাশিত : ২৬ এপ্রিল, ২০১৯, ০৯:০৪ সকাল
আপডেট : ২৬ এপ্রিল, ২০১৯, ০৯:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শুক্রবার মধ্যরাতে বন্ধ করা হল ২১ লাখ সিম

ডেস্ক রিপোর্ট : শুক্রবার মধ্যরাতে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে দেশের সব অপারেটরের মোট ২১ লাখ সিম।

এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অপারেটরদের আগেই নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

বিটিআরসির নির্দেশনায় ছিল- একই জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৫টির বেশি নিবন্ধিত সিম রাখা যাবে না।
কিন্তু দেখা গেছে, একই পরিচয়পত্রে নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লাখ।

এসব সিম শুক্রবার মধ্যরাতে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বন্ধ করা সিমের মধ্যে রয়েছে- গ্রামিনফোনের ৪ লাখ ৬১ হাজার ২৬১টি, বাংলালিংকের ৪ লাখ ৫৫ হাজার ৮৩১টি, রবির ৪ লাখ ১৯ হাজার ২০২টি এয়ারটেলের ২ লাখ ২৫ হাজার ৭৪১টি ও টেলিটকের ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮৯২টি।

২৬ এপ্রিলের মধ্যে এসব সিম বন্ধ করতে সংশ্লিষ্ট অপারেটরদের আগেই নির্দেশনা দিয়েছে বিটিআরসি।

এ বিষয়ে দেশের সব অপারেটরের সঙ্গে বৈঠক করে বিটিআরসি তাদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। সেই সিদ্ধান্ত অনুসারে, অপারেটরগুলোকে এসব সিম এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য দেয় বিটিআরসি।

সেই তথ্যের ভিত্তিতে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রতিটি জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে সিমের সংখ্যা ১৫টিতে নামিয়ে আনবে বলে বিটিআরসিকে জানিয়েছে অপারেটরগুলো।

একটি জাতীয় পরিচয়পত্রে ১৫ এর অধিক সিম বন্ধ হয়ে যাওয়ার বিষয়ে বিটিআরসির চেয়ারম্যান যুগান্তরকে বলেন, নিরাপদে মোবাইল সিম ব্যবহারে এ প্রচেষ্টা আরও গ্রাহকবান্ধব হবে এবং এ খাত অধিকতর সুশৃঙ্খল হবে।

আশা করছি এর ফলে জনসাধারণ নির্বিঘ্নে উন্নত টেলিযোগাযোগ সেবা গ্রহণ করতে পারবে।
সূত্র : যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়