শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ২৪ মার্চ, ২০১৯, ০৫:২১ সকাল
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০১৯, ০৫:২১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কিছু অসম্পূর্ণতা জীবনে থাকবেই এটা ভেবেই স্বস্তি পাই!

বাসব রায়: লিখতে চাইলেই লেখা যায় না, ভাবতে চাইলে যা হোক নানা রকম হয়তো ভাবা যায়, কিন্তু লেখালেখি অসম্ভব। হৃদয়ের গভীরতম কোনো জ্ঞানের উৎস থেকে, অসম্ভব সৃষ্টিশীল মেধা থেকে তথা শিল্পীত মনের নিখুঁত ভাবনা থেকেই কেবল লেখা সম্ভব। মনের এলোমেলো কথাগুলোকে সাজিয়ে-গুছিয়ে কলমের আঁচড় দিয়ে যত্ন করে লিখলেই হয়তোবা কিছু একটা লেখা হতে পারে, কিন্তু শিল্পোত্তীর্ণ লেখা লিখতে হলে সে এক কঠিন ঝক্কি ঝামেলা বৈকি।

আমিও লিখতে চাই। অনেক সময় বুঝেই হোক আর না বুঝেই হোক কিছু লিখেও ফেলি। নেহাতই মন রক্ষার জন্য অনেক শুভাকাক্সক্ষী প্রশংসাসূচক মন্তব্য করেন তখন বেশ ভালোই লাগে। অন্তত লেখা চালিয়ে যাওয়ার একটা উৎসাহ পাই। এতোদিনে এটুকু বুঝি যে আমি যাই লিখি না কেন কোনোমতেই তা সাহিত্য হয়ে ওঠেনি বা হতে পারে না। তবুও লিখে যাই, জগাখিচুড়ি যাই হোক লিখেই যাই। একটা অনবদ্য তৃষ্ণা কাজ করে ভেতরে-বাইরে ? তাই লিখতে চাই, লিখে যেতে চাই।

সাধারণত যখন কোনো লেখক কবি বা সাহিত্যিক সর্বসাধারণের মনের কথাটি শিল্পসম্মত উপায়ে তার লেখায় তুলে ধরেন তখনই লেখাটি শতভাগ সফলতা লাভ করে। পাঠকের অন্তরে নির্ভেজালভাবে যখন লেখাটি গেঁথে যায়, যখন পাঠক সেই লেখার মধ্য দিয়ে নিজেকে সুন্দরভাবে আবিষ্কার করতে পারেন তখনই লেখাটি চরম সার্থকতা লাভ করে। আবার কিছু লেখক কবি আছেন যারা সত্যিই অনেক ভালো লিখেন, যাদের লেখা নিঃসন্দেহে জননন্দিত, সাহিত্যের দরবারে একটি পোক্ত আসন যাদের ইতোমধ্যেই শক্ত অবস্থায় নিয়ে গেছে তাদের অনেকেই যথেষ্ট দাম্ভিক এবং ভীষণ অহংকারী হয়ে ওঠেন। জানি না, ঘটনাচক্রে অমন অবস্থানে পৌঁছতে পারলে এমন দাম্ভিক আচরণ বাধ্যতামূলক কিনা জেনে নেয়ার ইচ্ছে আছে যদিও সাহস হয় না। অবশ্য তেমন সম্ভাবনা বিশেষত আমার ইহজন্মে যে কোনোভাবেই নেই সেটা দুর্দান্তরূপে সত্য। কিছু অসম্পূর্ণতা জীবনে থাকবেই এটা ভেবেই স্বস্তি পাই। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়