শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২০ মার্চ, ২০১৯, ০৪:১৪ সকাল
আপডেট : ২০ মার্চ, ২০১৯, ০৪:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অছাত্র হয়েও বুয়েট হলে থাকতেন প্রেসিডেন্ট, খেতেন হাসিনা হোটেলে

নিউজ ডেস্ক : ‘ছাত্র আমি ভালো ছিলাম না। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হই নাই। আমি ইন্টারমিডিয়েটে এক বিষয়ে লজিকে (যুক্তিবিদ্যা) রেফার্ড পাইছিলাম। তখন সারাদেশের রেফার্ড বিষয়ের পরীক্ষাগুলো ঢাকা কলেজে নেয়া হতো। তাই এক বিষয়ে ঢাকা কলেজে রেফার্ড পরীক্ষা দিতে ঢাকায় এসে বুয়েটের শেরেবাংলা হোস্টেলে স্ত্রীর ছোট ভাইয়ের (শালার) রুমে উঠি। এক-দেড় মাস হোস্টেলে থাকার সুবাদে সবাই জেনে যায় আমি একজনের দুলাভাই লাগি। তারা আমারে দুলাভাই ডাকে আর আমি পাইকারিভাবে শালা ডাকতাম।’

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ১১তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ১৯৬৪ সালে বুয়েটের হোস্টেলে থাকার স্মৃতিচারণ করে এসব কথা বলেন।

প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না হওয়ায় হলের ডাইনিংয়ে খেতে পারতাম না। পাশেই হাসিনা হোটেলে মাত্র পাঁচ-ছয় আনা হলেই পেট ভরে খাওয়া যেত। আবার একটু পায়ে হেঁটে মেডিকেলের সামনে পপুলার হোটেলে গেলে চার আনা খেলেই পেট ভরতো।’

তখনকার দেড় মাসে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তার মধুর সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল বলে তিনি স্মৃতিচারণ করেন। প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ওই সময় বুয়েটে কোনো নারী শিক্ষার্থী ছিল না। বর্তমানে প্রায় ৩০ ভাগ শিক্ষার্থী ছাত্রী। দেশের মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে এটাই তার প্রমাণ।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়