শিরোনাম
◈ মালয়েশিয়ার চাপের মুখে বাংলাদেশে নরম সিদ্ধান্ত, রিক্রুটিং এজেন্সি বাছাইয়ে ছাড় ◈ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের কর্মসূচি ঠেকাতে বিশেষ বৈঠক, যেসব সিদ্ধান্ত এলো ◈ ২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, দেখে নিন ছুটির তালিকা ◈ আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি ◈ স্টেডিয়াম দখল নিয়ে বিস্ফোরক আসিফ আকবর: ‘প্রয়োজনে মাঠের অধিকার আদায়ে মারামারিও করব’ ◈ রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কায় মেট্রোরেল কর্মীদের সব ছুটি বাতিল ◈ ২৭তম সংবিধান সংশোধনী: পাকিস্তানে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি, সুপ্রিম কোর্টের এখতিয়ার সীমিত ◈ হার্ট অ্যাটাক হ‌য়ে হাসপাতালে ‌বি‌সি‌বির সা‌বেক সভাপ‌তি  ◈ বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের অনুরোধে ১৩৪ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন আমজনতার দলের তারেক রহমান ◈ প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত

প্রকাশিত : ১৬ মার্চ, ২০১৯, ১১:১১ দুপুর
আপডেট : ১৬ মার্চ, ২০১৯, ১১:১১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খিলক্ষেতে চাঁদাবাজির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে চালকদের বিক্ষোভ

মাসুদ আলম: রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক(অটোরিকশা) ও ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা। শনিবার দুপুরে প্রায় ১ হাজার চালক মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে খিলক্ষেত লেকসিটি ও বরুয়া এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এতে করে খিলক্ষেত ইছাপুরা সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গত মঙ্গলবার থেকে ৫ দিন ধরে কর্মবিরতি পালন করছেন চালকরা। এতে চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা। অধিকাংশ যাত্রীদের পাঁয়ে হেটে গন্তব্যস্থলে যেতে হয়েছে।

একাধিক চালক বলেন, খিলক্ষত এলাকায় প্রায় ১২শ ইজিবাইক ও ১ হাজার ব্যাটারি চালিত রিকশা চলাচল করে। ইজিবাইক থেকে দৈনিক ৫০ টাকা ও ব্যাটারি চালিত রিকশা থেকে ৩০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার টাকা চাঁদা তুলা হচ্ছে। এসব টাকা তুলার জন্য সাত্তার নামে একজন লাইনম্যান রয়েছে। সাত্তার মাধ্যমে স্থানীয় কথিপয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা এসব টাকা নিচ্ছেন। চালকদের বলা হয় এসব টাকার একটি অংশ স্থানীয় ট্রাফিক পুলিশ ও থানা পুলিশকে দেওয়া হয়। তারপরও পুলিশ চালকদের নিয়মিত হয়রানি করছে। ইজিবাইক ও রিকশা আটক করে চালকদের কাছে ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা দাবী করেন পুলিশ। টাকা না দিলে ব্যাটারি খুলে রাখে। এছাড়া একদিন চাঁদা না দিলে লাইনম্যান ও আওয়ামী লীগের কিছু নেতাকর্মী চালকদের মারধর করে। তারা চাঁদা দিয়ে ইজিবাইক ও রিকশা চালাবে না, যদি বন্ধ করতে তবে আশপাশের এলাকায়ও বন্ধ করতে হবে।

মনির নামে এক চালক বলেন, তার মতো অনেকেই বিভিন্ন সমিতি থেকে লোন নিয়ে ইজিবাইক ও রিকশা কিনেছে। তারা কাউকে চাঁদা দিয়ে ইজিবাইক চালাবেনা। যদি তাদের সমস্যার সমাধান না হয় তা হলে কঠোর কর্মসূচি দিবে।

বশির নামে এক যাত্রী বলেন, অটো রিকশা বা ইজিবাইক ও রিকশা বন্ধ থাকায় তাদের দুর্ভোগ পড়তে হচ্ছে। আবার দু;একটি রিকশা চললেও দ্বিগুন ভাড়া গুনতে হচ্ছে।
খিলক্ষেত থানার ডিউটি অফিসার এসআই মশিউর রহমান বলেন, কিছু অটোরিকশা আটক করা হয়েছে,মনে হয় তার প্রতিবাদে চালকরা বিক্ষোভ করে। বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে দেখা হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়