শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:১১ সকাল
আপডেট : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:১১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বগুড়ায় উপ-নির্বাচনে শরিকদের ছাড় দিতে চায় না স্থানীয় আ.লীগ

হ্যাপি আক্তার : সারা দেশে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের জেতা ৮টি আসনের দুটি বগুড়ায়, জোটগত সিদ্ধান্তের কারণে দুটিতে শপথ নেননি বিজয়ীরা। এই নিয়ে স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে কোনো হতাশা নেই বলে দাবি বিএনপির। অন্যদিকে নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীরা বলছেন, কেউ শপথ না নিতে চাইলে তা আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন কমিশনক জানানো দরকার। তা না হলে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা কারণে টানা ৩ মাস জনপ্রতিনিধিহীন হয়ে দুর্ভোগে থাকতে হবে সংসদীয় আসনের নাগরিকদের। তথ্য- যমুনা টেলিভিশন।

ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ না নেয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে বিএনপির তৃণমূলও। সেই সিদ্ধান্তে বগুড়ায় বিজয়ী হওয়া দুটি আসন ছাড়তে হলেও দলে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে দাবি স্থানীয় বিএনপির।

বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন চাঁদ বলেছেন, তৃণমূল মানুষের প্রত্যাশা যে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হলেও কোনো লাভ হবে না। তারা তামাশার নির্বাচন করবে করুক, সেখানে আমাদের নির্বাচনে যাবার কোনো প্রশ্নই আসে না।

দুই আসনের ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী অংশ না নেয়ায় উপ-নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ৯০ দিন। রাজনৈতিক নেতারা বলছেন, নির্বাচিত সংসদ সদস্য না থাকায় দুর্ভোগে পড়েছেন আসনগুলোর নাগরিকরা।

ঐক্যফ্রন্টের বিজয়ী প্রার্থীরা শপথ না নেয়ার সিদ্ধান্ত লিখিত আকারে নির্বাচন কমিশনকে দ্রুত জানানো উচিত বলে মনে করেন বগুড়া- ৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নূরুল ইসলাম ওমর। তিনি বলেন, শপথ না নেয়ার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে যদি লিখিতভাবে জানানো হয় শপথ নেবেন না, সেক্ষেত্রে মনে হয় কমিশনকে ৯০ দিন অপেক্ষা করতে হবে না।

এদিকে আসন দুটির উপ-নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান মহাজোটের শরিক দলের হেরে যাওয়া নেতারাও। তবে এবারও ছাড় দিতে নারাজ আওয়ামী লীগ নেতারা।

বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম আসাদুর রহমান দুলু বলেছেন, সেদিনের প্রেক্ষাপট যা ছিলো আজকের প্রেক্ষাপট একই না। বগুড়ায় যদি সার্বিক উন্নয়ন করতে হয় তাহলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন দেবেন তা বিশ্বাস।

উল্লেখ্য, ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বিএনপির মোশারফ হোসেন এবং বগুড়া-৬ (সদর) বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নির্বাচিত হন। এই দুই আসনে জাসদের (ইনু) একেএম রেজাউল করিম তানসেন ও জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম ওমর পরাজিত হন। সম্পাদনা : রাজু

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়