শিরোনাম
◈ ইসরায়েল খেললে বিশ্বকাপ ফুটবল বয়কট কর‌বে স্পেন ◈ এ‌শিয়া কা‌পে রা‌তে শ্রীলঙ্কা - আফগা‌নিস্তান মু‌খোমু‌খি, লঙ্কান‌দের জয় দেখার অ‌পেক্ষায় বাংলাদেশ  ◈ আওয়মী লীগ বিহীন বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন নিয়ে দিল্লিতে এখন যে সব চিন্তাভাবনা  ◈ চ‌্যা‌ম্পিয়ন্স লিগ, চেলসিকে হা‌রি‌য়ে বায়ার্ন মিউ‌নি‌খের শুভ সূচনা ◈ কিশোরগঞ্জ সম্মেলনে যাওয়ার জন্য স্থগিতাদেশ উঠিয়ে দিন, না হলে ভিন্ন পথ নেবো, জানালেন ফজলুর রহমান ◈ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা ◈ হ‌্যান্ড‌শেক না করায় অপরাধ হিসা‌বে ভারতের ম‌্যাচ ফি ৫০ ভাগ একং ২‌টি ডি‌মে‌রিট প‌য়েন্ট জ‌রিমানা হ‌তে পা‌রে ◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

প্রকাশিত : ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:১২ সকাল
আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আদর্শ শিক্ষক হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়াতে হবে, বললেন রাশেদা কে চৌধুরী

খায়রুল আলম : শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী বলেছেন, মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য প্রশিক্ষিত ও দক্ষ শিক্ষক প্রয়োজন। শিক্ষকরা যদি কোচিংয়ে ভালোভাবে পড়াতে পারেন তাহলে ক্লাসে পড়াতে পারবেন না কেন?
এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, শ্রেণিকক্ষের ভেতরে এমনিতেই ছাত্রছাত্রীদের পাঠের সময় কম। তাই যতোটুকু সময় পায় সেটিকে সদ্ব্যবহার করতে হবে। সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হবে। প্রয়োজন হলে শিক্ষকরা স্কুলের ভেতরেই কোচিং করাতে পারবেন, সেটি নীতিমালাতে আছে। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কতো টাকা করে নেবেন সেটিরও লিমিট দেয়া আছে। তাই শ্রেণিকক্ষের ভেতরে পড়ালেখা ফিরিয়ে আনতে গেলে মূল দায়িত্ব হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের। একজন শিক্ষককে ষাট-পঁয়ষট্টিজন শিক্ষার্থীকে পড়াতে হয়, এটি কঠিন ব্যাপার। তা মোটেও সহজ নয়। তবে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত শিক্ষক হলে তার কাছে তেমন কষ্টদায়ক হবে না। আর পড়ানোর মতো মন-মানসিকতাও থাকতে হবে। ক্লাসে কোনো রকম পড়িয়ে কোচিংয়ে গিয়ে ভালো করে পড়াবো এ মানসিকতা নিয়ে পড়ালে তো হবে না। শিক্ষকদের মধ্যে আদর্শ থাকতে হবে। স্কুল-কলেজ ছেড়ে যাওয়ার পরে যেন শিক্ষার্থীরা তাকে আদর্শ শিক্ষক হিসেবে মনে রাখেন, সে রকমভাবে পড়াতে হবে। আর বেতন বৃদ্ধি করলে সব সমস্যার সমাধান হয় না। এখন শিক্ষকরাও কম বেতন পান না। গ্রাম অঞ্চলের প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকরা এখন যে বেতন পান, সেটি তার জন্য যথেষ্ট বলে আমি মনে করি। সবার বেতনই আনুপাতিক হারে হওয়া উচিত। শিক্ষকদের মোটিভেশন ফিরিয়ে আনতে হলে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। তারা ঠিকমতো পড়াচ্ছেন কিনা, কোচিং করাচ্ছেন কিনা- এগুলোর খোঁজখবর রাখতে হবে। তাহলে শিক্ষকরা মানসম্মত শিক্ষা দেবেন বলে আমি আশা করি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়