শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:৪৯ সকাল
আপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:৪৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেছেন, হাইকোর্টের রায় নদী দখলদারদের মুখে চপেটাঘাত

জিয়ারুল হক : সম্প্রতি হাইকোর্টের এক রায়ে বলা হয়েছে, নদী দখলকারীরা ব্যাংক ঋণ পাবে না এবং নির্বাচনে অংশ গ্রহন করতে পারবে না। হাইকোর্টের রায় নদী দখলদারদের মুখের ওপর বড় চপেটাঘাত, বললেন স্থপতি ইকবাল হাবিব । ডিবিসি টিভি

তিনি বলেন, আমাদের দেশের বিভিন্ন সংস্থাগুলো নদী রক্ষায় কোন কাজ করেনি। তারা মূলত নিজেদের সীমাবদ্ধতার কথা বলে দখলদারদের স্বার্থ রক্ষা করেছে। এসময় ২০১১ সালের ঘটনা উল্লেখ করে তিনি বলেন তখন নদীর সীমানা পিলার করতে গিয়ে আমাদেরকে পানিতে ডুবিয়ে মারার পরিকল্পনা করা হয়েছিলো। তখন সরকারি সংস্থাগুলো আমাদের নিরাপত্তা দেয়নি। তারা নির্বিকার থেকেছে। কিন্তু পুলিশ আমাদের প্রটেকশন দিয়েছিলো।

অপরদিকে দখলকারীরা হাইকোর্টে রিট করে নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতো। এর ফলে নদী কমিশনসহ অন্য সংস্থাগুলো কিছু করতে পারেনি। তবে এই রায়ে দখলদারদের আর কোন সুযোগ নেই। কারণ হাইকোর্টের রায়ের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক দ্বয়। এতে সুনির্দিষ্ট করে কাজের তদারকি করতে পারবে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর। রায়ে নদী, খাল, জলাশয় দখলমুক্ত করে রক্ষা করতে বলা হয়েছে।

এসময় তিনি বলেন, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান যেমন, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা তৈরি করে নদী দখল করা হয়। আবার সামাজিক সংগঠনের নামে নদী দখল করা হয়। আসলে এগুলোর মাধ্যমে দখল শুরু হয়। তবে আশার কথা হলো বিভিন্ন সংস্থার তৎপরতা দেখে ভালো লাগছে যে তারা এবার ক্রাস প্রোগ্রাম চালাচ্ছে, বর্তমান এমপির স্থাপনা ভাঙ্গা হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেভাবে উচ্ছেদ অভিযান চালাচ্ছে আশাকরি স্থায়ীভাবে নদী দখল মুক্ত করতে পারবে। এছাড়া হাইকোর্টের রায়ে নদী কমিশনসহ অন্যান্য সংস্থাগুলো প্রভাবমুক্ত হয়ে কাজ করতে পারবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়