শিরোনাম
◈ ক্রিকেটার‌দের সংগঠন কোয়াব থেকে স‌রে দাঁড়া‌লেন পাইলট ◈ আফগা‌নিস্তা‌নের অ‌ধিনায়ক র‌শিদ খান পাকিস্তান নিয়ে বিরক্ত, এবার বয়কট করছেন পিএসএল!  ◈ ভারতকে হারিয়ে নারী বিশ্বকাপের সেমিফাইনা‌লে ইংল্যান্ড ◈ বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ ৬ জন আটক ◈ অগ্নিকাণ্ডের পর বিকল্প গেট দিয়ে আমদানি পণ্য খালাস কার্যক্রম চালু করল কাস্টমস ◈ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ চূড়ান্ত নয়, খসড়া তৈরিতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিচ্ছে কমিশন ◈ ৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১২১৯ জন ◈ জবি শিক্ষার্থী জুবায়েদের খুনিদের গ্রেপ্তার দাবিতে থানা ঘেরাও ◈ জবি ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যা, সিসিটিভি ফুটেজে মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য (ভিডিও) ◈ রোহিত শর্মা ও ‌বিরাট কোহলির ফেরার ম‌্যা‌চে অ‌স্ট্রেলিয়ার কা‌ছে হে‌রে গে‌ছে ভারত

প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১১:৪৮ দুপুর
আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১১:৪৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মার্কিন আধিপত্য বজায় রাখতে আরো সামরিক বিনিয়োগ প্রয়োজন, জানালো সিনেট কমিটি

রাশিদ রিয়াজ : মার্কিন আর্মস সার্ভিস কমিটির চেয়ারম্যান জিম ইনহোফে বলেছেন, দুটি বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র জয়লাভ করলেও এখন বিশে^ সামরিক আধিপত্য হারাচ্ছে। এ কারণে মি: জিম সামরিক খাতে আরো বিনিয়োগ প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেছেন। ওকলাহোমার একটি দৈনিকে এক প্রবন্ধে মি: জিম এধরনের সামরিক বরাদ্দ বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র প্রচলিত অস্ত্র ও অত্যাধুনিক হাই-টেক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, হাইপারসনিক অস্ত্র ছাড়াও লেজার গান ও পার্টিকাল বিম ধরনের অস্ত্র তৈরিতে পিছিয়ে পড়েছে। অথচ সামরিক শ্রেষ্ঠত্বের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র পরপর দুটি বিশ্বযুদ্ধে জয়লাভ করে। ঠাণ্ড যুদ্ধ যখন শেষ হয় তখান রাশিয়া ও চীনের মিলিত যুদ্ধ বিমানের চেয়ে বেশি যুদ্ধ বিমান ছিল যুক্তরাষ্ট্রের।

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পরও বছরে ৫’শ যুদ্ধ বিমান সংগ্রহ বা কিনত যুক্তরাষ্ট্র। যা এখন ৫০’এ নেমে এসেছে। যুদ্ধজাহাজগুলোর সংস্কার করা হয়নি তেমন। জিম তার প্রবন্ধে বলেন, বি-৫২ বোমারু বিমান গত ৬৬ বছর ধরে আমরা চালিয়ে আসছি। কামান ও গোলাবারুদের দিক থেকেও চীন ও রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে গেছে বলে দাবি করেন জিম এবং বলেন, আমাদের স্বস্তি খুঁজে পাই মার্কিন অস্ত্র উন্নত বলে। কিন্তু আসলে চীন ও রাশিয়ার কামান ও গোলাবারুদ যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে সংখ্যায় শুধু যে বেশি তা নয়, বরং তাদেরটি অনেক উন্নতমানের। একারণেই মার্কিন সামরিক খাতে আরো অধিক বরাদ্দ প্রয়োজন। বছরে ৩ থেকে ৫ শতাংশ সামরিক বরাদ্দ বৃদ্ধির প্রস্তাবকে তিনি সমর্থন জানান।

এদিকে ২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বরাদ্দ সাড়ে ৭’শ বিলিয়নে দাঁড়াচ্ছে। তবে মুদ্রাস্ফীতি ও সম্পদের অপ্রতুলতায় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রতিরক্ষা কৌশল অনুসরণ করে আগানো সম্ভব হচ্ছে না বলে পেন্টাগন বলছে। একই সঙ্গে মি: জিম যুক্তরাষ্ট্রে অস্ত্র ও সরঞ্জামের আধুনিক করার ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের অনীহা দূর না হলে চীন ও রাশিয়ার পক্ষ থেকে সামরিক হুমকি তার জীবদ্দশায় মোকাবেলা করা সম্ভব হবে না বলে হুঁশিয়ার করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়