শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:৫৩ সকাল
আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিন বিশেষ দিবসকে সামনে রেখে ব্যস্ত নাটোর ও কুড়িগ্রামের ফুল চাষিরা

জাবের হোসেন: নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার ঠেঙ্গামারা গ্রাম যেন এক টুকরো ফুলের রাজ্য। ১৩, ১৪ ও ২১শে ফেব্রæয়ারি সামনে রেখে এখানে উৎপাদিত হচ্ছে গ্লাডিওলাস, গাদাসহ বিভিন্ন জাতের ফুল। এ বছর নাটোরের ৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে ফুল। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের তথ্য দেশে ফুলের বাজার ৮শ-১২শ কোটি টাকার। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, যত দিন যাচ্ছে বাড়ছে ফুলের চাহিদা। তাই এটি আবাদ করে অনেকেই এখন স্বাবলম্বী। চ্যানেল টুয়েন্টি ফোর
এখানকার নারীরা জমি পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন এখন। তারা বলেন, এখন বাগানের যত্ন করলে ফলন ভালো হবে। এতে আমরা অনেক লাভবান হবো। ফুল চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করছি। আমরা ভালো আছি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মমরেজ আলী বলেন, এখন প্রায় সবাই ফুল চাষ করছেন। আমরা ফুলচাষকে এই এলাকার একটা সম্ভাবনাময় ফসল হিসেবে দেখছি। কুড়িগ্রামের কৃষকরা প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ করেছেন। প্রশাসনের উদ্যোগে কুড়িগ্রাম সদর, রাজারহাট, ফুলবাড়ীসহ বিভিন্ন উপজেলায় হয়েছে ফুলের আবাদ। কৃষকরা জানালেন, চারা রোপনের ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই মিলছে ফুল। যা বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন তারা।

এখানকার কৃষকরা বলেন, কেউ যদি বাণিজ্যিকভাবে ফুলচাষ করতে চায় তাহলে অনেক ব্যবসা হবে। এতে আমরা ভালো লাভোবান হচ্ছি। কৃষকদের সব ধরনের সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসন। জলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন বলেন, আমরা আশা করছি যে কুড়িগ্রামের কৃষকরা সাধারণ ধান, গম এসব কৃষি থেকে বের হয়ে ফুল চাষে আগ্রহী হবে এবং তারা লাভোবান হবে। আমরা তাদের আর্থিক ও টেকনিকেল সহযোগিতা দিচ্ছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়