শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:৫৮ সকাল
আপডেট : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:৫৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণমাধ্যমের বদৌলতে ড. কামাল হোসেন ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা : ফকীর আবদুর রাজ্জাক

স্মৃতি খানম : সাংবাদিক ও কলামিস্ট ফকীর আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, ড. কামাল হোসেন অনেকদিন পরে বড় নেতা-ই হতে পেরেছিলেন। অগত্যা গণমাধ্যমের বদৌলতে তিনি ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা হিসেবে শেখ হাসিনার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলেন। কিন্তু জনসমর্থন বা গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষের মাঝে শক্ত অবস্থান না থাকলে কেউ যে শুধু মিডিয়ার বদৌলতে বড় নেতা হতে পারেন না সেটা এবার কামাল হোসেনের বেলায় প্রমাণিত হয়েছে। সূত্র: সংবাদ
তিনি আরও বলেন, ঐক্যফ্রন্ট গঠন গণভবনের আমন্ত্রণপ্রাপ্তি এবং বিএনপিকে নির্বাচনে নিয়ে আসার মধ্য দিয়ে তিনি সরকার বা শেখ হাসিনার একমাত্র প্রতিপক্ষ নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। তবে যা নয় তার চেয়ে বেশি উঁচুতে তুলে ধরেছিলো দেশের মিডিয়া জগৎ। নির্বাচনের পর যা হওয়া অনিবার্য ছিলো তাই-ই হয়েছে। ধপাস করে মাটিতে পড়ে যেতে হয়েছে তাকে। ঐক্যফ্রন্ট করে দেশবাসীর সামনে তুলেই ধরতে পারেননিÑ কে হবেন তাদের প্রধানমন্ত্রী। তাছাড়া ঐক্যফ্রন্টের চেয়ারম্যান বা সভাপতিও তাকে করা হয়নি। বোধহয় বিএনপি তেমন বড় জায়গায় তাকে বসাতে চায়নি। সংবাদপত্র বা গণমাধ্যম যে যার মতো তাকে কখনও ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা কখনও ফ্রন্টের প্রধান নেতা ইত্যাদি বলে অভিহিত করেছে। তবে যেহেতু জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর একজন স্নেহভাজন নেতা ছিলেন এবং আইনজীবী হিসেবেও তিনি শীর্ষস্থানীয়Ñ সেহেতু তার এ ব্যক্তিগত পরিচয়ই ওই ঐক্যফ্রন্টের প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে জনগণ মেনে নিয়েছিলো। কিন্তু নির্বাচনে শোচনীয় এবং লজ্জাকর পরাজয় বরণ করায় রাজনীতিতে তিনি কী আর এখন আলোচ্য বিষয়? সেক্ষেত্রে একটা বড় দলের নেতা হিসেবে ফখরুল ইসলাম আলমগীর এখনও আলোচ্য। তবে তাকে পজেটিভ রাজনীতির পক্ষে অবস্থান নিতে হবে। দলের কে কী ভাবলো, কে কোন জোট পাকালো তাকে গুরুত্ব না দিয়ে দেশ, জাতি ও দলের স্বার্থে পজেটিভ রাজনীতির পক্ষে সাহসের সঙ্গে অবস্থান নিতে হবে। তাহলেই সংকট এখন যতো গভীরই হোক- একসময় তা কেটে যাবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়