শিরোনাম
◈ শ্রম আইন সংশোধন ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন ◈ আমিরাতে আটক বাংলাদেশিদের মুক্তির অনুরোধে চিঠি পাঠাবেন ড. ইউনূস ◈ যেসব এলাকায় শুক্রবার ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না ◈ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ডিসেম্বরে ঢাকা আসছেন ◈ ডিসেম্বরে এক দিন নিলেই টানা ৪ দিন ছুটি, নভেম্বরে কত দিন? ◈ ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮০৩ ◈ ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক ◈ সালমান শাহ হত্যা মামলা, আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ◈ গাজীপুরে কিশোরী ধর্ষণ: প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন শায়খ আহমাদুল্লাহর, প্রেমের সম্পর্ক দেখিয়ে ঘটনা হালকা করার অভিযোগ ◈ ‘নীরব কিন্তু উদাসীন নয়’: কেন ভারতের জেন-জি তরুণরা রাস্তায় নামছে না

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:৫৮ সকাল
আপডেট : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:৫৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণমাধ্যমের বদৌলতে ড. কামাল হোসেন ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা : ফকীর আবদুর রাজ্জাক

স্মৃতি খানম : সাংবাদিক ও কলামিস্ট ফকীর আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, ড. কামাল হোসেন অনেকদিন পরে বড় নেতা-ই হতে পেরেছিলেন। অগত্যা গণমাধ্যমের বদৌলতে তিনি ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা হিসেবে শেখ হাসিনার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলেন। কিন্তু জনসমর্থন বা গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষের মাঝে শক্ত অবস্থান না থাকলে কেউ যে শুধু মিডিয়ার বদৌলতে বড় নেতা হতে পারেন না সেটা এবার কামাল হোসেনের বেলায় প্রমাণিত হয়েছে। সূত্র: সংবাদ
তিনি আরও বলেন, ঐক্যফ্রন্ট গঠন গণভবনের আমন্ত্রণপ্রাপ্তি এবং বিএনপিকে নির্বাচনে নিয়ে আসার মধ্য দিয়ে তিনি সরকার বা শেখ হাসিনার একমাত্র প্রতিপক্ষ নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। তবে যা নয় তার চেয়ে বেশি উঁচুতে তুলে ধরেছিলো দেশের মিডিয়া জগৎ। নির্বাচনের পর যা হওয়া অনিবার্য ছিলো তাই-ই হয়েছে। ধপাস করে মাটিতে পড়ে যেতে হয়েছে তাকে। ঐক্যফ্রন্ট করে দেশবাসীর সামনে তুলেই ধরতে পারেননিÑ কে হবেন তাদের প্রধানমন্ত্রী। তাছাড়া ঐক্যফ্রন্টের চেয়ারম্যান বা সভাপতিও তাকে করা হয়নি। বোধহয় বিএনপি তেমন বড় জায়গায় তাকে বসাতে চায়নি। সংবাদপত্র বা গণমাধ্যম যে যার মতো তাকে কখনও ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা কখনও ফ্রন্টের প্রধান নেতা ইত্যাদি বলে অভিহিত করেছে। তবে যেহেতু জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর একজন স্নেহভাজন নেতা ছিলেন এবং আইনজীবী হিসেবেও তিনি শীর্ষস্থানীয়Ñ সেহেতু তার এ ব্যক্তিগত পরিচয়ই ওই ঐক্যফ্রন্টের প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে জনগণ মেনে নিয়েছিলো। কিন্তু নির্বাচনে শোচনীয় এবং লজ্জাকর পরাজয় বরণ করায় রাজনীতিতে তিনি কী আর এখন আলোচ্য বিষয়? সেক্ষেত্রে একটা বড় দলের নেতা হিসেবে ফখরুল ইসলাম আলমগীর এখনও আলোচ্য। তবে তাকে পজেটিভ রাজনীতির পক্ষে অবস্থান নিতে হবে। দলের কে কী ভাবলো, কে কোন জোট পাকালো তাকে গুরুত্ব না দিয়ে দেশ, জাতি ও দলের স্বার্থে পজেটিভ রাজনীতির পক্ষে সাহসের সঙ্গে অবস্থান নিতে হবে। তাহলেই সংকট এখন যতো গভীরই হোক- একসময় তা কেটে যাবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়