শিরোনাম
◈ নিউইয়র্কে জোহরান মামদানির জয়: কেন ক্ষুব্ধ মোদি সমর্থকেরা? আল–জাজিরার প্রতিবেদন ◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা

প্রকাশিত : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল
আপডেট : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দেশে কর্মসংস্থানমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং তাদের জন্য ব্যবসার ক্ষেত্র বাড়াতে হবে : সালেহউদ্দিন আহমেদ

স্মৃতি খানম : বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আমাদের দেশে জনসংখ্যার একটি বৃহৎ অংশ শিক্ষিত তরুণ সমাজ। যাদের জন্য কর্মসংস্থান অপ্রতুল। যারা কম শিক্ষিত বা অর্ধশিক্ষিত, তারা তবুও মার্কেটে বা দেশের বাইরে শ্রম বিনিয়োগ করে কিছু কাজ করছে এবং আয় করছে, কিন্তু যারা শিক্ষিত তরুণ, তারা সেভাবে কর্মসংস্থান পাচ্ছে না। অতএব, কর্মসংস্থানমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং তাদের জন্য ব্যবসার ক্ষেত্র বাড়াতে হবে। সামষ্টিক উন্নয়নের জন্য এক্ষেত্রে নজর দিতে হবে। জবলেস গ্রোথ বা জিরো জবলেস গ্রোথের কোনো মানে হয় না। এটা কিন্তু প্রবৃদ্ধিতে খুব একটা ভূমিকা রাখবে না। সূত্র: কালের কন্ঠ

তিনি আরও বলেন, আমাদের যে প্রবৃদ্ধি, সেটা সবচেয়ে বেশি আসছে সার্ভিস সেন্টার থেকে, সেবা খাত থেকে। কিন্তু প্রবৃদ্ধির বিরাট একটা অংশ আসতে হবে ইন্ডাস্ট্রি থেকে, ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর থেকে, কৃষি থেকে, যেখানে মানুষের কর্মসংস্থান বেশি এবং সংশ্লিষ্টতা বেশি। এসব খাতের যতো প্রসার ঘটবে ততো ভালো। এরপর প্রবৃদ্ধি আসতে হবে ছোট ও মাঝারি শিল্প থেকে। তাহলে কর্মসংস্থান বাড়বে। নিঃসন্দেহে সেবা খাতের প্রয়োজন আছে। তবে সার্বিকভাবে এর ওপর নির্ভর করলে কাজ হবে না।

আরেকটি জরুরি বিষয় হচ্ছে, যেকোনো উপায়ে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত, দক্ষ ও গতিশীল করা। যেভাবে ব্যাংকিং সেক্টরে দুর্নীতি ও অনিয়ম চলছে, ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করার যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, এসব সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে। তা না হলে কোনোভাবেই এ খাতকে দাঁড় করানো যাবে না। কারণ ব্যাংকিং খাতকে বলা যায় অর্থনীতির নার্ভ বা চালিকাশক্তি। অর্থনীতির সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে এবং একইসঙ্গে অর্থনীতিকে উজ্জীবিত করে। অতএব, এ খাতকে সংস্কার না করলে আমরা বেশিদূর এগোতে পারবো না। আমাদের দেশে জনসংখ্যার একটি বৃহৎ অংশ শিক্ষিত তরুণ সমাজ। যাদের জন্য র্কমসংস্থান অপ্রতুল। যারা কম শিক্ষিত বা র্অধশিক্ষিত, তারা তবুও র্মাকেট বা দেশের বাইরে শ্রম বনিয়োগ করে কিছু কাজ করছে এবং আয় করছেন কিন্তু‘ যারা শিক্ষিত তরুণ তারা  সেভাবে র্কমসংস্থান পাচ্ছে না। অতএব, র্কমসংস্থানমুখী শিল্প প্রতষ্ঠিান এবং তাদের জন্য ব্যবসার ক্ষেত্র বাড়াতে হবে। সামষ্টিক উন্নয়নের জন্য এ ক্ষেত্রে নজর দিতে হবে। জবলেস গ্রোথ বা জিরো জবলসে গ্রোথরে কোনো মানে হয় না। এটা কন্তিু প্রবৃদ্ধিতে খুব একটা ভূমিকা রাখবে না।

আমাদরে যে প্রবৃদ্ধি, সেটা সবচেয়ে বেশি আসছে সার্ভিস সেন্টার থাকে সেবা খাত থাকে। কিন্তু প্রবৃদ্ধির বিরাট একটা অংশ আসতে হবে ইন্ডাস্ট্রি  থেকে, ম্যানুফ্যাকচারিং সক্টের  থেকে, কৃষি  থেকে, যেখানে মানুষরে র্কমসংস্থান  বেশি এবং সংশ্লিষ্টতা বেশি। এসব খাতের যতো প্রসার ঘটবে ততো ভালো। এরপর প্রবৃদ্ধি আসতে হবে ছোট ও মাঝারি শিল্প  থেকে। তাহলে র্কমসংস্থান বাড়বে। নিঃসন্দেহে সেবা খাতের প্রয়োজন আছে। তবে সার্বিকভাবে এর ওপর নির্ভর করলে কাজ হবে না।

আরেকটি জরুরি বিষয় হচ্ছে, যেকোনো উপায়ে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত, দক্ষ ও গতিশীল করা। যেভাবে ব্যাংকিং সেক্টরে দুর্নীতি ও অনিয়ম চলছে, ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করার যে সংস্কৃতি চালু হয়ছে, এসব সর্ম্পূণভাবে বন্ধ করতে হবে। তা না হলে কোনোভাবেই এ খাতকে দাঁড় করানো যাবে না। কারণ ব্যাংকিং খাতকে বলা যায় র্অথনীতির নার্ভ বা চালিকাশক্ত। অর্থনীতির সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে এবং একইসঙ্গে র্অথনীতিকে উজ্জীবিত করবে। অতএব, এ খাতকে সংস্কার না করলে আমরা বেশিদূর এগোতে পারবো না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়