শিরোনাম
◈ আবদুল্লাহ জাহাজে খাবার থাকলেও সংকট বিশুদ্ধ পানির ◈ কিছুটা কমেছে পেঁয়াজ ও সবজির দাম, বেড়েছে আলুর ◈ দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় কোনো ভাষা জানেন না, সময় এসেছে তৃতীয় ভাষার ◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র

প্রকাশিত : ৩১ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৪:৪১ সকাল
আপডেট : ৩১ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৪:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জহির রায়হানের মৃত্যু এবং স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্বদরবারে তার প্রচারাভিযান

শফী আহমেদ : ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক এবং গল্পকার জহির রায়হান নিরুদ্দেশ হন (মৃত্যুবরণ করেন)। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেন সেই বছরই প্রকাশ পায় তার আরো দুইটি উপন্যাস ‘আরেক ফাল্গুন’ ও বরফ গলা নদী। জহির রায়হান ১৯৭০ সালে নির্মাণ করেন তার অমর চলচ্চিত্র ‘জীবন থেকে নেয়া’।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি কলকাতায় চলে যান এবং সেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন। প্রথম প্রকাশ করা চলচ্চিত্র ‘স্টপ জেনোসাইড’ বিশ্ব দরবারে জানান দেন আমাদের প্রতি অবিচারের, জানিয়ে দেন নিরীহ বাঙালিদের ওপর গণহত্যার সেসব কথাগুলো। নির্মাণ করেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দ্বিতীয় চলচ্চিত্র এ ‘স্টেট ইজ বর্ন’ এবং সবশেষ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তৃতীয় চলচ্চিত্র ‘ইনোসেন্ট মিলিয়ন’ (পরিচালক: বাবুল চৌধুরী) এবং লিবারেশন ফাইটার্স (পরিচালক : আলমগীর কবীর)-এর তত্ত্বাবধান। তারপর দেশ স্বাধীন হবার পর দেশে ফিরেই ১৯৭২ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যা তদন্ত কমিটি গঠন করেন। পরে তার নিখোঁজ ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে শুরু করেন যিনি স্বাধীনতার ঠিক আগমুহূর্তে পাকিস্তানি আর্মির দেশীয় দোসর আল বদর বাহিনী কর্তৃক অপহৃত হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি ভাইয়ের সন্ধানে তখনো অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুরে যান এবং সেখান থেকে আর ফিরে আসেননি জহির রায়হান। ফেসবুক থেকে

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়