শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৯:২৭ সকাল
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৯:২৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইস্কাটনে জোড়া খুনের দায়ে এমপিপুত্র রনির যাবজ্জীবন

মহসীন কবির : রাজধানীর নিউ ইস্কাটনে জোড়া খুনের ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য পিনু খানের ছেলে বখতিয়ার আলম রনিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. মঞ্জুরুল ঈমাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানাসহ রনিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলাটির যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে একই বিচারক রায় ঘোষণার দিন ঠিক করেন। তারও আগে গত ৮ মে মামলাটিতে ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ওইদিন বিচারক স্বপ্রণোদিত হয়ে রায় ঘোষণার তারিখ বাতিল করে পুনরায় যুক্তি উপস্থাপনের দিন ধার্য করেন। পরে মামলাটি দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসে।

মামলাটির বিচারকালে আদালত ৩৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৮ জনের সাক্ষ্য নেন। ২০১৭ সালের ২৯ অক্টোবর আসামি রনি আত্মপক্ষ শুনানিতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। ২০১৬ সালের ৬ মার্চ মামলাটিতে এ আসামির অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে আদালত চার্জ গঠন করেন। ২০১৫ সালের ২১ জুলাই ডিবি পুলিশ রনির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। বখতিয়ার আলম রনিকে তিন দফা দশ দিনের রিমান্ড শেষে ২০১৫ সালের ২ জুলাই কারাগারে পাঠান আদালত। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই রয়েছেন।

২০১৫ সালের ১৩ এপ্রিল রাত পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর নিউ ইস্কাটনে একটি কালো রঙের প্রাডো গাড়ি থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন রনি। এতে অটোরিকশাচালক ইয়াকুব আলী ও রিকশাচালক আবদুল হাকিম আহত হন। পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান। এ ঘটনায় নিহত হাকিমের মা মনোয়ারা বেগম অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে রমনা থানায় ওই বছর ১৫ এপ্রিল একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ৩০ মে এলিফ্যান্ট রোডের বাসা থেকে এই ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে বখতিয়ার আলম রনিকে আটক করে ডিবি পুলিশ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়