শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ১১ অক্টোবর, ২০১৮, ০২:৫৪ রাত
আপডেট : ১১ অক্টোবর, ২০১৮, ০২:৫৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বৈষম্য নিরসনের কোনো চেষ্টা করেনি সরকার : অধ্যাপক আবু আহমেদ

তানজিনা তানিন : দেশের বৈষম্য বৃদ্ধির গতি অনেক বেশি, যা কমানোর কোনো চেষ্টা করেনি সরকার- এমনটিই মত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদের। এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, বৈষম্য বৃদ্ধির গতি কতটা বেশি তা অক্সফামের প্রকাশিত সূচকে বাংলাদেশের ১৪৮তম অবস্থান দেখে বুঝেছে সবাই।

তিনি আরও বলেন, বৈষম্য বৃদ্ধির নানা কারণ এখন আমাদের সামনে দৃশ্যমান। ব্যাংক লুট, শেয়ারবাজার ধ্বস, ঋণ খেলাপি ব্যক্তির সংখ্যা বৃদ্ধি আমাদের অর্থনীতিতে অনেক বড় বৈষম্যের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একচেটিয়া ব্যবসা করে অবৈধ টাকা বিদেশে পাচার করছে কিছু অসাধু ব্যক্তি, যাদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কোনো তৎপরতা নেই সরকারের।

এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, দেশের বেশিরভাগ সম্পদ কিছু মানুষের হাতে, যা আমাদের গড় মাথাপিছু আয়ের হার বাড়িয়েছে। কিন্তু মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির হাতে অর্থ আসছে না। যদি লক্ষ্য করি তবে দেখব, কর প্রদানে সচেষ্ট রয়েছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। অথচ যাদের সম্পদের পাহাড় গড়ে উঠেছে, তারা অনেক বেশি কর ফাঁকি দিচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রথমে রাজনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি ও উদ্যোগ গ্রহণ প্রয়োজন। প্রশাসনিক কাজে আনতে হবে স্বচ্ছতা। কাজ করতে হবে সুশানের পক্ষে। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার মাধ্যমেই বৈষম্যহীন সমাজের চিত্রায়ন সম্ভব বলেও মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়