শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০১ অক্টোবর, ২০১৮, ০২:২২ রাত
আপডেট : ০১ অক্টোবর, ২০১৮, ০২:২২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাঠে খোদাইকৃত বিস্ময়কর আল কোরআন

আমিন মুনশি : পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বৃহৎ আকারের প্রচুর কোরআন শরিফ রয়েছে। সেগুলো নিয়ে যথেষ্ট ফিচার-রিপোর্টও লেখা হয়। ফলে সেগুলোর ব্যাপারে মানুষের কিছুটা হলেও ধারণা তৈরি হয়েছে। কিন্তু কাঠে খোদাইকৃত পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কোরআন শরিফের কথা হয়তো অনেকে জানেন না।

কাঠে খোদাইকৃত পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কোরআন রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ সুমাত্রা প্রদেশের পালেমবাঙ্গেতে। কাঠের ওপর খোদাইকৃত কোরআনের প্রতি পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য ১.৭৭ মিটার ও প্রস্থ ১.৪০ মিটার। অর্থাৎ ৫.৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪.৬ ফুট প্রস্থ।

এমন কোরআনের পাণ্ডুলিপি প্রস্তুতকারক সাফওয়াতিল্লাহ মোহজাইব। তিনি জানান, ৩০ পারা কোরআনের এই পাণ্ডুলিপি তৈরি করতে ৯ বছর সময় লেগেছে। প্রয়োজনীয় কাঠ ও অর্থের অভাবেই মূলত কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে দেরি হয়েছে।

কাঠের বৃহৎ পাণ্ডুলিপিটি তৈরিতে তিনি স্থানীয় টেমবেসু গাছের কাঠ ব্যবহার করেন। শক্ত, মজবুত, টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদী হওয়ায় দক্ষিণ সুমাত্রায় বিভিন্ন স্থায়ী কাঠামো নির্মাণে এ কাঠ ব্যবহার করে থাকেন স্থানীয়রা।

পাঁচতলাবিশিষ্ট এই বিশাল কোরআনটি পেলামবাঙ্গের আল-ইহসানিয়া গান্দুস বোর্ডিং স্কুলের আল-কোরআন আল-আকবর জাদুঘরে রাখা হয়েছে। ২০১১ সালে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুসিলো বাম্বাং জুহোয়ানোও বৃহদাকারের এ কোরআন প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।

প্রতিদিন কোরআনটির প্রদর্শনী দেখতে প্রচুর দর্শনার্থী হাজির হন। বর্তমানে ইন্দোনেশীয় নাগরিকদের কাছে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু এই কোরআন। সাফওয়াতিল্লাহর ভাষ্যানুযায়ী, ২০১২ সাল থেকে কমপক্ষে ১০ লাখ দর্শনার্থী বিস্ময়কর এই কোরআন পরিদর্শন করেছেন। সূত্র : ইসলামিক নলেজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়