শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৮:৫৪ সকাল
আপডেট : ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৮:৫৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিআইডির ব্যর্থতায় ২১ বার পেছাল রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন

রবিন আকরাম: বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ২১ বার ব্যর্থ হয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত সংস্থা-সিআইডি।

বুধবার নির্ধারিত তারিখে সিআইডি এই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় আগামী ১ এপ্রিল প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেন ঢাকার মহানগর হাকিম এ কে এম মাঈন উদ্দিন সিদ্দিকী।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের আট কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। স্থানান্তরিত এসব টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরের কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এ ঘটনায় একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপ-পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪ ধারাসহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন, ২০০৬-এর ৫৪ ধারায় ও ৩৭৯ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন।

এই মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় সিআইডিকে। তারা তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে গণমাধ্যমকে খোলাসা করে এখন পর্যন্ত কিছু জানায়নি।

তবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী পাঁচ দেশের ৪৩ ব্যক্তি ও পাঁচ প্রতিষ্ঠান জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে তথ্য পেয়েছে সিআইডি। তাদের সন্দেহের তালিকায় আছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঁচ শাখায় কর্মরত অন্তত ১৪ জন কর্মকর্তা ও একটি বেসরকারি ব্যাংকের এমডি।

সিআইডি কর্মকর্তা মোল্লা নজরুল ইসলাম সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে বলেছেন, ‘আমরা জানি কোন প্রক্রিয়ায় কে কে ছিল। কিছু তথ্য পেয়েছি, তবে সুনির্দিষ্ট তথ্য যখন আমরা পেয়ে যাব তখন আমরা অ্যারেস্টে যাব। মামলাটির তদন্ত শেষ করে অভিযোগপত্র দিতে আরো সময় লাগবে।’ সূত্র: এনটিভি, ঢাকা টাইমস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়